পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা শুধু পদে ব্যস্ত, কমিটিতে ব্যস্ত আর আমরা কথায় ব্যস্ত। আমরা রাজপথে নামতে ব্যস্ত হই না বলেই কিন্তু সরকার আছে। কোমায় (ভেন্টিলেশন) থাকলেও সরকার আছে। এই কোমাটা (ভেনিটেলশন) খোলার দায়িত্ব যদি আপনারা নিতে পারেন-সরকার নাই। কর্মীদের পদ-পদবীর দিকে না তাঁকিয়ে আন্দোলনের জন্য সকলকে সংগঠিত হওয়ার আহবানও জানান তিনি।
গতকাল বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে ‘মৎস্য খাতের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যতে করণীয়’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের স্বাস্থ্যখাতও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, সরকারের ব্যর্থতা, দুর্নীতির কারণে স্বাস্থ্যখাতের ভঙ্গুর-দুর্দশা অবস্থা। এই স্বাস্থ্যখাত ইট সেলফ আক্রান্ত, করোনায় আক্রান্ত। করোনায় আক্রান্ত মানে ভেন্টিলেশনে আছে। সরকারও কিন্তু এরকম ভেন্টিলেশনেই আছে।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, স্বাস্থ্যখাতের অবস্থা যদি ভেন্টিলেশনে হয় তাহলে বাংলাদেশে ডাক্তারদের দুর্দিনে আসতেছে। জনগণের মধ্যে একটা অনাস্থা আসছে। খালি ভিসা প্রক্রিয়াটা (ভারত) শুরু হতে দেন এবং ঢাকা-কলকাতা গাড়িটা চালু হতে দেন। প্রতিদিন ২০ হাজার লোক চইলা যাইবো কলকাতা চিকিৎসা করতে।
বাংলাদেশের এই হাসপাতালগুলো পইড়া থাকবো, বাংলাদেশের ডাক্তারদের চেম্বার খালি থাকবো-আপনি লিখে নেন আমার থেকে। সংকট উত্তরণে নেতা-কর্মীদের ‘আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে প্রাকৃতিক মাছ কমে যাওয়া চাষকৃত উৎপাদিত মৎস্য খাদ্যভাসে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারারোপ করেন গয়েশ্বর।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতস্য বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী। সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মাহতাবের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবদুর রহিমের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক লুৎফর রহমান কাজল, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুস সালাম আজাদ, আামিনুল ইসলাম প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।