মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আমরা সাধারণত হলুদ-সোনালী রঙের ভুট্টা দেখতেই অভ্যস্ত। তবে আমেরিকার এক উপজাতীয় কৃষক কোন প্রযুক্তি ছাড়াই শুধুমাত্র চাষের মাধ্যমে তৈরি করে ফেলেছেন বিভিন্ন রঙের দানা সমৃদ্ধ এক ধরনের ভুট্টা। তবে রঙ ছাড়া এর আর সব বৈশিষ্ট্যই সাধারণ ভুট্টার মত।
আমেরিকার কার্ল বার্নেস নামের এক রেড ইন্ডিয়ান কৃষক নানা ভাবে সাধারণ ভুট্টার থেকে কিছুটা আলাদা রঙের ভুট্টরা বীজ জোগাড় করেন। এবং সেগুলিকে চাষ করতে থাকেন। ধীরে ধীরে সেই রঙের বৈচিত্র বাড়তে শুরু করে। তারপর ছবি, খবর সামনে আসার পরই হইচই শুরু হয় এই ভুট্টা দানা নিয়ে। এর নাম দেয়া হয়েছে ‘গ্লাস জেম কর্ন’। তবে এটি ‘রঙধনু’ ভুট্টা নামেই বেশি পরিচিত।
২০১২ সালে প্রথম এই রঙধনু পপকর্নের খবর নিয়ে হইচই হয়। সম্প্রতি রেডিট সহ কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবি আবার ভাইরাল হয়েছে। যেখানে ছবিতে আশ্চর্য রঙের ভুট্টা দেখা যাচ্ছে। কয়েক বছর আগে ‘গ্লাস জেম কর্ন’ নামে একটি ফেসবুক পেজও তৈরি হয়। সেখানেই এই বিচিত্র রঙের ভুট্টার নানা ছবি, ভিডিয়ো পোস্ট হয় মাঝেমধ্যে। এই রঙধনু রঙের ভুট্টা চাষ করতে আগ্রহীদের জন্য উপায় বলে দিয়েছেন এক রেডিট ইউজার। বীজগুলিকে এক ফুট আলগা মাটিতে লাগিয়ে নিয়মিত পানি দিতে হবে। প্রথমে যখন এক ফুটের মতো উচ্চতা হবে গাছগুলির তখন একবার নাইট্রোজেন যুক্ত সার দিতে হবে। পরে যখন গাছগুলি ফল ধরবে তখন দ্বিতীয় বার আবার ওই সার দেয়ার কথা বলেছেন ওই ইউজার।
আমেরিকার অ্যারিজোনার ‘নেটিভ সিডস’ নামে একটি সংস্থা এই রামধনু রঙের ভুট্টার বীজ বিক্রি করে। তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে এই বীজের অর্ডার দেয়া যায়। তবে রঙধনু রঙের এই ভুট্টাগুলি থেকে তৈরি পপকর্নের রং সাদাই হয়, রঙিন নয়। সূত্র: এনপিআর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।