পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ শহরের ঝাউতলা, টেকপাড়া এবং ঘোনার পাড়ায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে। গতকাল সকাল ১০ থেকে দুপুর ০৩ টা পর্যন্ত কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু জাফর রাশেদ এর নেতৃত্বে পুলিশ বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ ও আনসার ব্যাটালিয়ন এর সার্বিক সহযোগিতায় এই অভিযান পরিচালিত হয়।
এ সময় অননুমোদিতভাবে ভবন নির্মাণ করায় ঝাউতলায় গাড়ির মাঠ এলাকায় হোসনে আরা বেগম, স্বামী- আবদুল লতিফ এর নির্মাণাধীন ০৩ (তিন) তলা ভবনের আংশিক ভেঙে দেয়া হয়। এছাড়া একই এলাকার শফিউল আলম, পিতা: মৃত নুরুল উল্লাহর অননুমোদিত ভবন নির্মাণ করায় এবং কউক হতে অনুমোদন ব্যতীত বাড়ি নির্মাণ করবেনা মর্মে অঙ্গীকার নামা নেয়া হয়।
অপরদিকে মধ্যম টেকপাড়ায় ফয়েজুল হক (পান্না) হতে কউকের অনুমোদন ছাড়া ভবন নির্মাণ করবেনা মর্মে ইতোপূর্বে অঙ্গীকারনামা গ্রহণ করা হলেও তা অমান্য করে অননুমোদিতভাবে ০৩ (তিন) তলা বিশিষ্ট ইমারত নির্মাণ করায় ভবনের সম্মুখ অংশ ভেঙ্গে ফেলা হয়।
ঘোনারপাড়া কৃষ্ণানন্দ ধাম সড়কে শিমুল পাল এবং সজীব পাল সরকারি খাস জমিতে ভবন নির্মাণ করায় ২টি ভবনেরই আংশিক অংশ ভেঙে দেয়া হয় এবং বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এসব অভিযানে কউকের ইমারত পরিদর্শকগণ সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান লে: কর্নেল (অব:) ফোরকান আহমদ বলেন, করোনাকালীন সময়ে সীমিত আকারে স্বাস্থ্য বিধি মেনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। তিনি আরো বলেন, পরিকল্পিত পর্যটন নগরী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে। তাই সকলকে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুসরণ করে ইমারত নির্মাণ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।