Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মেজর সিনহা হত্যার ৭ আসামীকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ

কক্সবাজার ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ২০ আগস্ট, ২০২০, ৪:১৩ পিএম

মেজর (অবঃ) সিনহা মোঃ রাশেদ খান হত্যা মামলার ৭আসামীকে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দিয়েছেন আদালত। তাদের প্রত্যেককে ৭ দিন করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে র‍্যাব।

যাদের কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেওয়া হয়েছে তারা হলো-পুলিশের বহিস্কৃত কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন ও এএসআই লিটন মিয়া এবং সন্দেহজনকভাবে ধৃত টেকনাফের বাহারছরার মারশবনিয়া এলাকার নাজিম উদ্দিন নাজু'র পুত্র নুরুল আমিন, নজির আহমদের পুত্র নিজাম উদ্দিন ও জালাল আহমদের পুত্র মোহাম্মদ আয়াছ।

এদের প্রত্যককে ৭ দিনের রিমান্ড শেষে বৃহস্পতিবার ২০ আগস্ট টেকনাফের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (আদালত নম্বর-৩) এ আনা হলে বিজ্ঞ বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহ্ কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন। এরা গত ১৪ আগস্ট থেকে র‍্যাবের হেফাজতে রিমান্ডে ছিলো।

মেজর (অবঃ) সিনহা মোঃ রাশেদ হত্যায় তাঁর বড়বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস বাদী হয়ে দায়েরকৃত টেকনাফ থানার ৯/২০২০ নম্বর, যাহার জিআর : ৭০৩/২০২০ (টেকনাফ) মামলায় আসামী হিসাবে তাদের রিমান্ড করা হয়েছে।

গত ৩১ জুলাই খুন হওয়া মেজর (অবঃ) সিনহা মোঃ রাশেদ খানের বড়বোন ও মোঃ শামসুজ্জামানের সহধর্মিণী শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস (৪২) বাদী হয়ে বরখাস্ত হওয়া প্রদীপ কুমার দাশ, লিয়াকত আলী, নন্দলাল রক্ষিত, সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন ও এএসআই লিটন মিয়া সহ ৯জনকে আসামী করে টেকনাফ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গত ৫ আগস্ট সকালে এই হত্যা মামলাটি দায়ের করেন।

যার টেকনাফ থানার মামলা নম্বর : ৯/২০২০, জিআর মামলা নম্বর : ৭০৩/২০২০ ইংরেজি (টেকনাফ)।



 

Show all comments
  • হক কথা ভল ২০ আগস্ট, ২০২০, ৬:৫৮ পিএম says : 0
    অসাধু পুলিশদের সকল সম্পদ নিরজাতিত পরিবার দের মাজে বিলিয়ে দেয়া হোক । জারা ক্ষতি গ্রস্ত হয়েছে
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Motin ২০ আগস্ট, ২০২০, ৬:৫৮ পিএম says : 0
    আমার মতে, প্রত্যেক সরকারি চাকরিজীবি প্রধাণদের অবসরে যাওয়ার পর সম্পদের হিসাব নেওয়া উচিত।
    Total Reply(0) Reply
  • Azhar Chowdhury ২০ আগস্ট, ২০২০, ৬:৫৯ পিএম says : 0
    পুলিশের সব ভালো কাজ এই জানোয়ার গুলা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এদের কঠিন শাস্তি হওয়া উচিৎ। একটা ডিপার্টমেন্টের ওপর এতো বড় কলংকের কালি লেপন করে এরা যেনো সহজে ছাড় না পায়। কঠিন থেরাপি ও সুষ্ট বিচার দেশবাসী চায়।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মে


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ