নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
প্রতিবছরই ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা শেখ কামালের জন্মদিনে ক্লাব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠান আয়োজন করে আবাহনী লিমিটেড। এবার অবশ্য করোনাকালে সেটি সম্ভব হয়নি। তবে তার ৭১তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনে আজ প্রথমবারের মতো ওয়েবিনারের আয়োজন করেছে আবাহনী লিমিটেড।
ওয়েবিনারটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভ সম্প্রচারিত হয়েছে। ভার্চুয়ালি এর সঞ্চালনায় ছিলেন আবাহনী লিমিটেডের ভারপ্রাপ্ত ডিরেক্টর ইন-চার্জ ও সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ। তাতে বক্তব্য রেখেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, শিল্পপতি ও সংসদ সদস্য ও আবাহনী লিমিটেডের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদুল হুমায়ূন, আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও আবাহনী লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, আবাহনী লিমিটেডের পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ও আবাহনীর পরিচালক নসরুল হামিদ বিপু, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন।
তাদের স্মৃতি চারণাতেই উঠে এলো কী পরিমাণ দূরদর্শী ছিলেন ২৬ বছরের এক তরুণ। তাদের বক্তব্যেই প্রতিফলিত হচ্ছিল শেখ কামাল আজও সহযোদ্ধাদের স্মৃতিতে ভাস্বর।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, শিল্পপতি ও সংসদ সদস্য ও আবাহনী লিমিটেডের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানও ছিলেন শেখ কামালের বন্ধু। ক্ষণজন্মা এই মানুষটিকে নিয়ে তারও স্মৃতির ভাÐারে রয়েছে অজস্র স্মৃতি। তিনি বলেন, প্রত্যেক বছর, আবাহনী প্রাঙ্গনে আমরা শেখ কামালের জন্মদিন পালন করি। করোনার কারণে এ বছর আমরা সেটা করতে পারিনি। আমরা ওর জন্মদিন তো উদযাপন করতে চাই। কিন্তু একই সঙ্গে শোকের মাস হওয়ায় আমরা সেটাকে আলোচনায় সীমিত রাখি।
তিনি আরও বলেন, একবার লন্ডন যাওয়ার সময় শেখ কামালকে বললাম- দোস্ত তোমার জন্য কী আনবো। ওই সময় যে কেউ বলতো শার্ট আনো, কলম আনো। কিন্তু কামাল বললো, আমার আবাহনীর ছেলেদের জন্য কেডস আনতে হবে। দোকানের নামও বলে দিতো। জাপান যাচ্ছিলাম তখন স্পন্দন শিল্প গোষ্ঠীর জন্য ইলেক্ট্রিক অর্গানও আনতে বলেছিল।
শেখ কামালের দেখানো পথ ধরেই আবাহনী আজ এই পর্যযায়ে। তাই সালমান এফ রহমান আফসোস করেই বললেন, যদি সে বেঁচে থাকতো, তাহলে সবচেয়ে বেশি খুশি হতো এটা দেখে আজ আমরা ক্রিকেটে অনেক নাম করে ফেলেছি। এটাই তার আসল স্বপ্ন ছিল। এমনকি সে বেঁচে থাকলে অলিম্পিকেও পদক জিততে পারতাম। তবে ভবিষ্যতে যে করবো আমরা সে দিকেই আছি। এখন ও থাকলে ওর যে সংগঠনিক দক্ষতা ছিল তা নিয়ে ক্রীড়াঙ্গনে অনেক এগিয়ে থাকতাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।