পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল বাংলাদেশের রাজধানী শহরের চার দিকে পানি আর পানি। ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতে মহানগরীর বেশির ভাগ রাস্তায় পানিতে তলিয়ে যায়। সড়কে বিশাল যানজট; থমকে যায় মিনিবাস, প্রাইভেট কার, রিকশা, ঠেলাগাড়ি সব কিছুই। হাজার হাজার বাড়ি পানি ছুঁই ছুঁই অবস্থা। সড়কে কোথাও হাঁটুপানি, কোথাও তার চেয়েও বেশি। কোথাও ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে; মার্কেট ডুবে গেছে; কোথাও বাসার নিচের তলায় পানি ওঠায় বাসিন্দারা দোতলায় আশ্রয় নিয়েছে। এ যেন ডিজিটাল দেশে এনালগ রাজধানী!
গতকাল সোমবার যারা ঘর থেকে বের হয়েছেন তাদের পোহাতে হয়েছে যানজটসহ চরম দুর্ভোগ। মহানগরীর পানি নিষ্কাশন খালগুলো দখল এবং পানি বের হওয়ার নালাগুলো সংকুচিত হওয়ায় বৃষ্টির পানি নামছে না; অন্যদিকে রাজধানীর চার পাশের নিম্ন এলাকাগুলোতে এসে গেছে বন্যার পানি। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, নিয়মিত কয়েক দিন বৃষ্টি হলেই বৃষ্টি আর বন্যার পানিতে তলিয়ে যাবে রাজধানী ঢাকা।
তথ্য প্রযুক্তির কারণে অনেক সুবিধা ভোগ করছে রাজধানীর মানুষ। কিন্তু যানজটসহ নানা দুর্ভোগের সীমা-পরিসীমা নেই তাদের। নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য ৯ বছর আগে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগ করা হয়। এতে দুর্নীতি বাড়লেও নাগরিক সুবিধা বাড়েনি; বরং কমেছে। নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাষ্ট্রের অন্যান্য সেবামূলক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় দূরের কথা সামান্য মশা মারার ক্ষমতা নেই সিটি কর্পোরেশন প্রশাসনের। হালকা বৃষ্টিতেই তলিয়ে যাচ্ছে ঢাকা মহানগরীর বেশির ভাগ এলাকা। বর্ষার সময় খোঁড়াখুঁড়ি করলেও নগরের বৃষ্টির পানি সরানোর তেমন উদ্যোগ নেই।
ক্যালেন্ডারের পাতার পেছনের দিকে উল্টালে দেখা যায়, ১৯৯৮ সালে রাজধানীতে ৫৬ দিন বন্যার পানি স্থায়ীভাবে ছিল। ওই বন্যায় কয়েকদিন ধরে মতিঝিল, আরামবাগ, মালিবাগ, রামপুরা, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, ফকিরাপুল রোডে কোমর পানি; মিরপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা ছিল পানির নিচে। অভিজাত এলাকা গুলশান-বনানীর অধিকাংশ বাড়িতে পানি উঠে; এমনকি বিমানবন্দর এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ২০০৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর এক সপ্তাহে রাজধানীতে হয়েছিল ৬৫২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত।
কিন্তু বর্ষা-বন্যায় নাগরিকের দুর্ভোগ কমাতে কার্যকর সফল কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। অথচ ঢাকা মহানগরী ও আশপাশের মানুষের দুর্ভোগ নিরসনে ১৯৬০ সালে ৭৬.২৮ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে নেয়া ডিএনডি প্রকল্পের উদ্যোগ ১৯৬৮ সালে কার্যকর করা হয়। বন্যার পানি থেকে যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, সিদ্ধিরগঞ্জ, গোদনাইল, হাজিগঞ্জ, চাষাড়া, ফতুল্লা ও পাগলার ৮ হাজার হেক্টর ফসলি জমিকে বাঁচানোর জন্য নেয়া হয় ত্রিকোণাকৃতি প্রকল্প।
১৯৮৮ সালের প্রলয়ঙ্করী বন্যার পর তুরাগ ও বুড়িগঙ্গা নদীর প্লাবন থেকে মহানগরীর উত্তরা থেকে লালবাগ পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকা রক্ষায় ২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘প্রতিরোধ দেয়াল’ নির্মাণ করেন স্বৈরশাসক এরশাদ। যার কাজ ১৯৮৯ সালে শুরু হয়ে শেষ হয় ১৯৯০ সালে। সে প্রতিরোধ দেয়ালের বেশির ভাগ এলাকা দখল হয়ে গেছে। ১৯৯৮ সালের বন্যার পর গত ২২ বছরে রাজধানীতে বসবাসরত নাগরিকদের সুবিধার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে?
৬৩ মিমি বৃষ্টি : নাগরিকের নগরজীবনে উন্নত সেবা দেয়ার লক্ষ্যে ২০১১ সালে জাতীয় সংসদে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগ করে বিল পাস করা হয়। ঢাকা উত্তরে ৩৬ এবং দক্ষিণে ৫৬টি ওয়ার্ড নিয়ে দু’টি প্রশাসনিক কাঠামো গঠন করা হয়। কিন্তু সেবার মানোন্নয়নের কথা বলা হলেও গত ৯ বছরে সেবার মান তলানিতে ঠেকেছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য হলো, ২০ জুলাই সোমবার রাজধানীতে ৬৩ মিলিমিটার বর্ষণ হয়েছে। এটাকে হালকা বৃষ্টিপাত ধরা হয়। তবে এই বর্ষণেই রাজধানীর মিরপুর, কাজীপাড়া, কালশী, ধানমন্ডি, পল্টনসহ পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় পানিবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। অনেক এলাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে যায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাসে জানিয়েছে, বর্তমানে মৌসুমি বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় বিরাজ করছে। ঢাকার বৃষ্টি হালকা। তাতেই এই অবস্থা?
জনদুর্ভোগ চরমে : মাত্র ৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিতেই পানিতে ভাসছে ঢাকা শহর। কর্মব্যস্ত নগরবাসী চলাচলে অন্তহীন দুর্ভোগের শিকার হয়েছেন। পানি অপসারণের ড্রেনগুলো সচল না থাকায় পানিবদ্ধতা তীব্র। পাশাপাশি বিভিন্ন সেবা সংস্থার অপরিকল্পিত খোঁড়াখুঁড়ি আরো বাড়িয়ে দিয়েছে দুর্ভোগ। এতে যানচলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। এ সুযোগে রিকশা, সিএনজি চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন।
রাজধানী ঢাকা যেন থমকে দাঁড়িয়েছিল। বৃষ্টিতে নগরীর বঙ্গভবন, নয়াপল্টন, পুরান ঢাকার বঙ্গবাজার এলাকা, সিদ্দিক বাজার মোড়, নাজিরা বাজার, নাজিম উদ্দিন রোড, ধানমন্ডি ২৭, সংসদ ভবন এলাকা, লালমাটিয়া, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, সেনপাড়া পর্বতা, তেজকুনিপাড়া, তেজতুরি বাজার, মিরপুর ১০ থেকে ১৪ নম্বর, তেজগাঁও, সাতরাস্তা মোড, কারওয়ানবাজার টিসিসি ভবন, রাজারবাগ পুলিশ লাইনের উত্তর গেট, গ্রিন রোড, মোহাম্মদপুর, ফার্মগেট, শুক্রাবাদ, রামপুরা, মালিবাগ ও খিলক্ষেতে পানিবদ্ধতা দেখা দেয়। এতে ঘর থেকে বের হয়েই দুর্ভোগে পড়েছেন পথচারী ও ফুটপাথের ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, কোথাও কোথাও ইঞ্জিনে পানি ঢুকে যানবাহনও বিকল হয়; কোথাও রাস্তায় পানি জমায় মানুষ গাড়িতে উঠতে পারছেন না। এছাড়া বিভিন্ন বাসা-বাড়িতেও পানি উঠেছে। বৃষ্টিতে কোনো কোনো এলাকা যেন নদীতে পরিণত হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে। এতে ট্রাফিক পুলিশকেও চরম ভোগান্তি সহ্য করতে হয়। তীব্র যানজটে পড়া রিকশাচালক মো: হেলাল জানান, নাবিস্কো থেকে মগবাজার আসতে দেড় ঘণ্টা লেগেছে। পুরো এলাকায় পানি জমে থাকায় মানুষের চলাচল করতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। মিরপুরের বাসিন্দা সোহাগ হোসেন জানান, ঘর থেকে বের হতেই রাস্তায় পানি আর পানি। মিরপুর ১০ থেকে ১৪ নম্বর পর্যন্ত পুরো রাস্তায় পানি।
বর্ষায় খোঁড়াখুঁড়ি : বর্ষা মৌসুমে খোঁড়াখুঁড়ির বিড়ম্বনা থেকে রেহাই পাচ্ছে না মানুষ। সিটি কর্পোরেশনসহ একাধিক সংস্থা রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ও অলি-গলিতে সংস্কার-উন্নয়নের নামে খোঁড়াখুঁড়ি চালিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, সিটি কর্পোরেশন আবার কোথাও বিভিন্ন ইউটিলিটি সেবাদানকারী সংস্থা সড়ক খুঁড়ে কাজ করছে। ওয়াসা, তিতাস গ্যাস, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল), ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি), বিভিন্ন ফাইবার অপটিক ক্যাবল স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠান সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি করছে।
ডিএনসিসি’র উত্তরা, বাড্ডা, মিরপুরের প্রশিকা মোড় থেকে কমার্স কলেজ মোড়, মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বর থেকে মিরপুর ১৪ নম্বর মোড় এবং মোহাম্মদপুর এলাকায় বিভিন্ন সংস্থা রাস্তা খুঁড়ে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই কাজ চলছে। জানতে চাইলে ডিএনসিসি’র প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, জনগণের ভোগান্তি তো হচ্ছেই। কিন্তু সেবা সংস্থাগুলো তো আমাদের থেকে বর্ষায় কাজ করার অনুমতি নেয়নি। বর্ষার আগেই কাজ করার অনুমতি নিয়েছে।
আবার ডিএসসিসি’র পল্টন মোড় থেকে কাকরাইলগামী সড়কে, দোলাইরপাড়, দয়াগঞ্জ, দয়াগঞ্জ চৌরাস্তা মীর হাজিরবাগসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় একইভাবে রাস্তা খুঁড়ে কাজ করতে দেখা গেছে। জানতে চাইলে ডিএসসিসির প্রধান প্রকৌশলী মো. রেজাউর রহমান বলেন, এখন তো সেভাবে খোঁড়াখুঁড়ি হচ্ছে না। কোনো সংস্থা সড়ক খুঁড়তে এলে আমরা উচ্চ মূল্য চার্জ করছি। তবুও কাজ কিছুটা দেরি হয়েছে করোনার কারণে। অল্প কিছু দিনের মধ্যেই চলমান কাজগুলো শেষ হয়ে যাবে।
চার পাশে পানি : রাজধানী ঢাকার চার পাশে বন্যার পানি। ঢাকার ডেমরা, নবাবগঞ্জ, দোহার এবং গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও মানিকগঞ্জের নিম্নাঞ্চল এখন বন্যার পানির নিচে। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানায়, এক সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকার মধ্যে পানি চলে আসতে পারে। মহানগরীর পশ্চিমাঞ্চলে বেড়িবাঁধ থাকলেও পূর্বাঞ্চলে বন্যা ঠেকানোর মতো বাঁধ বা অন্য কোনো অবকাঠামো নেই। পূর্বাঞ্চলে বেশির ভাগ নিচু এলাকা ভরাট করে করা হয়েছে হাউজিং। পানি এসে সেই আবাসিক এলাকাগুলো প্লাবিত করবে সহজেই।
গোড়ান, বনশ্রী, বাসাবো, আফতাবনগর, সাঁতারকুল এলাকায় ৫০ লাখ মানুষের বসবাস। এ ছাড়া ঢাকা-নারায়ণগঞ্জের মধ্যবর্তী যাত্রাবাড়ী ও ডিএনডি বাঁধ এলাকাতেও বন্যার পানি আসতে পারে। মানিকগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, পদ্মার পানি প্রতিদিনই অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। জেলার হরিরামপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত; দৌলতপুরের প্রায় ২০০ পরিবার পানিবন্দি।
নারায়ণগঞ্জ সংবাদদাতার তথ্য, শীতলক্ষ্যার পানি বাড়ছে। বন্যার পানি এখনো নিম্নাঞ্চল প্লাবিত না করলেও পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে চলতি সপ্তাহেই জেলার নিচু এলাকাগুলো প্লাবিত হতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে ঢাকার চার পাশের নদ-নদীগুলোর মধ্যে তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী ও বুড়িগঙ্গার পানি দ্রুত বাড়ছে।
ঢাকা মহানগরীর পশ্চিমাঞ্চলের বেশির ভাগ এলাকার পয়ঃনিষ্কাশন লাইন বুড়িগঙ্গা ও তুরাগে গিয়ে পড়েছে। আর পূর্বাংশের পয়ঃনিষ্কাশন লাইন পড়েছে বালু ও শীতলক্ষ্যায়। কিছু অংশের নিষ্কাশন নালা হাতিরঝিলসহ বিভিন্ন লেকের মধ্যে পড়েছে। ফলে ঢাকার চার পাশের নদীর পানি বিপদসীমার কাছাকাছি চলে গেলে রাজধানীর বড় অংশের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। বন্যার পানি নদীগুলোতে বিপদসীমা অতিক্রম করলে খালগুলো দিয়ে পানি ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নিম্নাঞ্চলে প্রবেশ করতে পারে।
ঢাকা ওয়াসার পানির পাম্প রয়েছে রাজধানীর সায়েদাবাদ, কল্যাণপুর, সেগুনবাগিচা, রামপুরায়। গোড়ানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের রয়েছে পানির পাম্প। রাজধানীতে বন্যার পানি এলে ওই পাম্পগুলো কতটুকু পানি সরাতে পারবে? জানতে চাইলে সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসের (সিইজিআইএস) নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ বলেন, রাজধানীর সমস্যা হচ্ছে বন্যার পানি ঢুকে পড়লে তা নামতে বেশি সময় লাগবে। নদীগুলোর প্রবাহ পথে বাঁধ ও সড়কসহ নানা ধরনের অবকাঠামো নির্মাণ করাই এর কারণ। ঢাকার চার পাশের নদীগুলোর সঙ্গে সংযোগ খালগুলো দ্রুত যুক্ত করা এবং ভ্রাম্যমাণ পাম্প বসিয়ে নিম্নাঞ্চলের পানি সরানোর দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।