পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীর ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ বাদামতলী এলাকায় সাদা পোশাকে পুলিশি অভিযানে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় আরো একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। নগর পুলিশের গোয়েন্দা পশ্চিম শাখার উপ-কমিশনার মনজুর মোর্শেদকে প্রধান করে এ কমিটি গঠন করা হয়।
থানার এসআই হেলাল খান তার দুই সোর্স নিয়ে গত বৃহস্পতিবার রাতে ওই এলাকার বড় মসজিদ গলির বাসায় হানা দিয়ে ইয়াবা বিক্রির অভিযোগে স্কুলছাত্র সাদমান ইসলাম মারুফকে তুলে আনার চেষ্টা করে। এসময় তার স্বজন ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে তাকে ছাড়িয়ে নেয়। এরমধ্যে পুলিশ তার মা ও বোনকে গাড়িতে তুলে নেয়। এক পর্যায়ে মারুফের মৃত্যু হয়। তার পরিবারের অভিযোগ পুলিশের মারধরে সে মারা গেছে। আর পুলিশের দাবি সে আত্মহত্যা করেছে। এ ঘটনায় তাকে ক্লোজ করে ওই দিনই একটি তদন্ত কমিটি করা হয়। তবে ওই কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর একজন উপ-কমিশনারের নেতৃত্বে আরো একটি কমিটি করেন সিএমপির কমিশনার। কমিটি দ্রুত প্রতিবেদন দেবে বলে জানা গেছে।
এদিকে, এসআই হেলাল খানের রিরুদ্ধে আড়াই বছর আগে বাসা থেকে তুলে নিয়ে মাদক মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করেছে আগ্রাবাদ এলাকার মো. তাজুল ইসলাম নাহিদের পরিবার। এতে ইউএসটিসি থেকে ইলেক্টট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিংয়ারিংয়ে স্নাতক নাহিদের উচ্চ শিক্ষা অর্জনের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, ২০১৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাত তিনটার দিকে পুলিশের কয়েকজন সদস্যসহ এসআই হেলাল, তার ঘনিষ্ট সোর্স হেলাল ও মোসলেম উদ্দিন মুন্না বাসায় প্রবেশ করে। বাসায় ব্যাপক তল্লাশী করে কিছু না পেয়ে সোর্স হেলাল তার প্যান্টের পকেট থেকে একটি প্যাকেট বের করে জানায় মাদক পাওয়া গেছে। এ অভিযোগ দিয়ে এসআই হেলাল তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। তাকে ছেড়ে দিতে ৩ লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না পেয়ে তাকে ইয়াবা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কোর্টে চালান করে দেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।