পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চ দুর্ঘটনার মামলার অন্যতম আসামি ‘এমভি ময়ূর-২’ লঞ্চের মাস্টার আবুল বাশার মোল্লাকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। গত রোববার রাতে দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে ঘটনার পর থেকে সে আত্মগোপনে গিয়েছিল বলে জানিয়েছে র্যাব।
গতকাল দুপুরে রাজধানীর কাওরান বাজার র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে এমন তথ্য জানান র্যাব ১০ এর সিও অতিরিক্ত ডিআইজি মো. কাইয়ুমুজ্জামান খান
তিনি জানান, মাস্টার আবুল বাশার মোল্লা (৫৭) মাগুরার মোহম্মদপুর থানার মন্ডলগাতির কলাগাছি গ্রামের মৃত সিরাজুল হক মোল্লার ছেলে। ঘটনার পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। তিনি রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় স্থান পরিবর্তন করে আত্মগোপন করে আসছিলেন। ঘটনার দিনই তিনি মাগুরায় নিজ গ্রামে চলে যান এবং রাতের খাবার খেয়ে পাশের একটি গ্রামের একজনের বাড়িতে রাত্রীযাপন করেন। পরেরদিন ফরিদপুরে আলফাডাংগা চলে যান। সেখানে দুইদিন অবস্থান করার পর ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানার আখালিপাড়ায় তার ভায়রার বাড়িতে অবস্থান করেন। সেখান থেকে তিনি ঢাকার দিকে আসছিলেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তার অবস্থান নিশ্চিত করে দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীন হাসনাবাদ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গতকাল তাকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ২৯ জুন সকাল ৯টার দিকে মুন্সীগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ‘মর্নিং বার্ড’ লঞ্চটি সদরঘাট কাঠপট্টি ঘাটে ভেড়ানোর আগ মুহূর্তে চাঁদপুরগামী ‘ময়ূর-২’ লঞ্চটি ধাক্কা দেয়। এতে সঙ্গে সঙ্গে মর্নিং বার্ড লঞ্চটি ডুবে যায়। লঞ্চডুবির ওই ঘটনায় ৩৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় সাতজনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।