পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য মালামাল ডাস্টবিনে ফেলে দেয়ায় রুবী ভবনের মালিক মুজিবুল হককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। অন্যথায় রাজপথে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা। গতকাল সকালে রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের সামনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়। এসময় তারা অভিযোগ করেন, সার্টিফিকেট ও অন্যান্য মালামাল নষ্ট করার অভিযোগে একটি হোস্টেলের তত্ত্বাবধায়ককে রিমান্ডে নেয়া হলেও একই অপরাধে রুবী ভবনের মালিক মুজিবুল হককে এখনও গ্রেফতার করা হয়নি।
কলাবাগান থানার ওসি পরিতোষ কুমার জানান, বাড়ির মালিক আসামি মুজিবুল হক পলাতক রয়েছেন। তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। অভিযুক্ত ওই বাড়ির মালিককে ধরতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেটসহ মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, একই ধরনের ঘটনায় পূর্ব-রাজাবাজার এলাকার আলিফ হোস্টেলের তত্ত্বাবধায়ক খোরশেদ আলমকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। অন্যদিকে পলাতক বাড়িওয়ালা মুজিবুলের মালিকানাধীন কলাবাগানের ওয়েস্ট অ্যান্ড স্ট্রিটের রুবী ভবনে ৮ শিক্ষার্থী ভাড়ায় থাকতেন। করোনা মহামারিতে ক্যাম্পাস বন্ধ হলে শিক্ষার্থীরা বাড়িতে গিয়েছিলেন। ফিরে এসে দেখেন তাদের সার্টিফিকেট ও মালামাল ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় হোস্টেল কর্তৃপক্ষ এবং বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে সজিব হাসান ও সোয়ান মিয়া পৃথক দুটি মামলা করেন রাজধানীর কলাবাগান থানায়। আলিফ হোস্টেলে ১৩০ শিক্ষার্থী ভাড়া থাকেন। করোনা মহামারির ফলে ১৮ মার্চ থেকে সকল শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেলে শিক্ষার্থীরা হল এবং মেস ছেড়ে বাড়ি চলে যান। এতে ছাত্রাবাসের ভাড়া দিতে না পারায় শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট ও মালামাল ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।