পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর মহাখালীর ডিওএইচএস এলাকা থেকে নারীসহ ২০ প্রতারককে গ্রেফতার করেছে র্যাব। গত সোমবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত ঢাকার কাফরুল থানাধীন ডিওএইচএস মহাখালী এলাকার গাজী ইন্টারন্যাশনাল ও ভিশন বিজনেস সেন্টার নামের দুটি অফিস কক্ষে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। র্যাব জানায়, আটকরা ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে মহাখালীর ডিওএইচএস এলাকায় দুটি প্রতিষ্ঠান খোলে আকর্ষণীয় বেতনে চাকরির বিজ্ঞাপন দেয়। পত্রিকা, লিফলেট ও অনলাইনে দেয়া বিভিন্ন পদে লোক নিয়োগ বাবদ বিজ্ঞপ্তি প্রচারের পর চাকরিপ্রত্যাশী প্রত্যেকের কাছ থেকে আবেদন ফি বাবদ এক হাজার টাকা ও প্রশিক্ষণ বাবদ ৮ থেকে ১২ হাজার টাকা করে নেয়া হয়। তবে চাকরি পাওয়ার পর মাসের পর মাস অফিসে আসা-যাওয়া করে বেতন না পেয়ে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে অনেকে টাকা ফেরত চাইলে বিপত্তি বাধে। তাদেরকে মারধর, কখনও ভয়-ভীতি দেখিয়ে প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দেয়া হয়।
গ্রেফতাররা হলেন- জামাল হোসেন ইমন ওরফে মনিরুজ্জামান, খালেদ নুর, ইসমাইল হোসেন, নাজমুল হাসান, হাসান মুনমুন, জাবেদ হোসেন, আরিফ হোসেন, ইউসুফ, খোরশেদ আলম, ফাতেমাতুজ জোহরা, রাবেয়া আক্তার বিথি, জ্যোতি আক্তার, অনামিকা আক্তার, তানিয়া সুলতানা, অন্তরা খাতুন, সানজিদা আক্তার, আলমগীর, মীর সানবিরুল আলম, শামীম আহম্মেদ ও মো. মাহিম।
তাদের কাছ থেকে ১৫১টি চাকরির আবেদনপত্র, সিল, আইডি কার্ড, ল্যাপটপ, বিপুল পরিমাণ ভুয়া চাকরির বিজ্ঞাপন, অর্থ আদায়ের রশিদ ও নিবন্ধন ফরমসহ নগদ অর্থ জব্দ করা হয়।
র্যাব-১১ এর সিও লে. কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকার জানান, গ্রেফতারদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, তারা সবাই সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানির নামে পত্রিকা, লিফলেট ও অনলাইনে লোভনীয় বেতনে চাকরির বিজ্ঞাপন দিয়ে বেকার তরুণ-তরুণীদের সাথে প্রতারণা করে আসছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।