নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইমরান খান, কোহলিদের নামে অস্ট্রেলিয়ায় সড়ক!
স্পোর্টস ডেস্ক : ধরুন, যে পথ দিয়ে আপনি বাসায় ফিরছেন, তার নাম মাশরাফি বিন মুর্তজা সড়ক। কিংবা সাকিব আল হাসান মোড়ের পাশেই আপনার বাসা। ক্রিকেটের ভক্ত হলে অন্য রকম এক ভালো লাগা কাজ করার কথা। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে এমন কিছুই ঘটেছে। রকব্যাক অঞ্চলের মেলটন সিটি কাউন্সিলের কিছু সড়ক বেশির ভাগ পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের নামে রাখা হয়েছে। ইমরান খান, ওয়াসিম আকরাম, জাভেদ মিঁয়াদাদ, শোয়েব আখতার, ইনজামাম উল হকদের নামে রাখা হয়েছে সড়কের নাম। প্রপার্টি ডেভলপার ভরুন শর্মা সংবাদমাধ্যমকে জানান, ক্রিকেটারদের নামে সড়কের নামকরণ করার পর থেকে কাটতি বেড়েছে। প্রচুর লোক খোঁজ নিচ্ছেন নির্মাণধীন এই আবানিক অঞ্চলের, ‘ক্রিকেটারদের নামে নামকরণের পর খোঁজখবর নেওয়া দ্বিগুণ বেড়েছে। কোহলি মোড়ের পাশে কে থাকতে চাইবে না? এই ডিসেম্বরে কোহলি মেলবোর্নে এলে সে হয়তো এখানে আসতেও পারে।’
নামকরণে শুধু পাকিস্তানিরাই ঠাঁই পাননি; রিচার্ড হ্যাডলি, শচীন টেন্ডুলকার, গ্যারি সোবার্সরা, ওয়াহও ঠাঁই পেয়েছেন সড়কের নামকরণের তালিকায়। মেলটনের মেয়র বলেন, ‘মনে হচ্ছে আশপাশের সবাই ক্রিকেট ভালোবাসে। এই ইতিবাচক সাড়াটা দারুণ ব্যাপার।’
কথা বলতে মানা
স্পোর্টস ডেস্ক : ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) অন্দর মহলের খবর হরহামেশাই বাইরে চলে আসছে। আর এতে বেশ চটেছেন বিসিসিআইয়ের কর্মকর্তারা। এখন থেকে কোনো কর্মী বোর্ডের অনুমতি ছাড়া গণমাধ্যমে কথা বলতে পারবে না। আর কেউ যদি কোনোভাবে গণমাধ্যমে কথা বলেন, তাঁকে পড়তে হতে পারে শাস্তির মুখে।
বিসিসিআইয়ের মুম্বাই ও বেঙ্গালুরু অফিসের ক্রিকেট একাডেমির প্রায় ১০০ কর্মীকে একটা ইমেইল দেওয়া হয়েছে। বিসিসিআইয়ের সচিব জয় শাহর অফিস থেকেই এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইমেলে জানানো হয়েছে, ‘আমাদের বিসিসিআইয়ের কর্মীদের অনেকে গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিচ্ছে। এটা চাকরির চুক্তি বিরোধী এবং এতে প্রতিষ্ঠানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাইরে পাচার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।’ চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আশা করি আপনারা বুঝে বা না বুঝে কোনো তথ্য বা কোনো সাক্ষাৎকার বোর্ডের অনুমতি ছাড়া গণমাধ্যমে দিলে সেটার ব্যাপারে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভবিষ্যতে বিসিসিআইয়ের কেউ যদি কোনো রকম অনুমতি ছাড়া কোনো তথ্য গণমাধ্যম বা কোনো চ্যানেলে সরবরাহ করেন তাহলে তাঁকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। এমনকি তার চাকরিও চলে যেতে পারে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।