পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চালুর ৬ ঘণ্টা পর ভারতীয় নাগরিকদের দাবির মুখে আবারো বন্ধ হয়ে গেছে বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কায় তারা স্থলবন্দর বন্ধের দাবি করেছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বিকেল সাড়ে ৩টায় বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। চালু থাকা সময়ের মাঝে ৬৫টি ভারতীয় পাথরবোঝাই ট্রাক প্রবেশ করেছে আর বাংলাদেশ থেকে ভারতে গেছে বিভিন্ন পণ্য বোঝাই ২০টি ট্রাক। দীর্ঘ আড়াই মাস বন্ধ থাকার পর গতকাল থেকে উভয় দেশের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম চালু করা হলে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পায় বুড়িমারী ও চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দর।
বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রুহুল আমীন বাবুল জানান, ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ সিদ্ধান্তে বুড়িমারী স্থলবন্দরের সব কার্যক্রম আবারো অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
আড়াই মাসে স্থবির হয়ে পড়া ত্রি-দেশীয় বাণিজ্যকেন্দ্র খ্যাত ভারতীয় চ্যাংরাবান্ধা ও বাংলাদেশের বুড়িমারী স্থলবন্দর চালু হলে আবারও আশার আলো দেখতে থাকেন কর্মহীন শ্রমিকরা। তবে ৬ ঘণ্টার ব্যবধানে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভারতীয় নাগরিকদের দাবির মুখে আবারও বুড়িমারী স্থলবন্দরটি বন্ধ করা হয়। পণ্য পরিবহন শুরু হলে ভারতীয় চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দর এলাকার বাসিন্দাদের মাঝে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কায় বন্ধের দাবি জানান তারা। দাবি আদায়ে চ্যাংরাবান্ধা বন্দর সড়ক দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অবরোধ করে রাখলে বন্দর কর্তৃপক্ষ কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হয়। পরে চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে বলে চিঠি পাঠায়। এ বিষয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর জানান, ভারতীয় চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চিঠির কারণে চালুর ৬ ঘণ্টা পর বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।