বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সিনেমা-নাটকে এমন গল্প থাকলেও ফেনীতে দেখা মিললো এর বাস্তবরূপ। দিনের পর দিন প্রতারণতার মাধ্যমে ভাতা তুললেও সংশ্লিষ্ট কারো নজরে পড়েনি।
আত্মীয় নন, এলাকাও ভিন্ন। শুধু নামে মিল থাকায় ভূয়া স্বামী পরিচয়ে মুক্তিযোদ্ধার ভাতা উত্তোলন করেন এক প্রতারক নারী। বছরের পর বছর ধরে সরকারি টাকা আত্মসাত করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলো বেখবর। ওই নারীর বাড়ি ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে।
জানা গেছে, ধর্মপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ধর্মপুর গ্রামের মৃত সুলতান আহম্মদের ছেলে মৃত আবু তাহের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেন। ২০০৫ সালের ৪ জুন প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটে ৬৩নং তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা। ব্যক্তি জীবনে অবিবাহিত তাহের ২০০০ সালের দিকে মারা যান। এরপর তার নাম ব্যবহার করে মঠবাড়িয়া এলাকার আবু তাহের খোকনের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের স্ত্রী দাবী করে ভাতা উত্তোলন করেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নজরে এলে তা বন্ধ করে দেয়া হয়।
কিন্তু ২০১৯ সালে সুচতুর আনোয়ারা এক শ্রেণির কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে কৌশলে পুনরায় ভাতা উত্তোলন শুরু করেন।
মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের ভাই খায়েজ আহম্মদ জানান, তার ভাই জীবনে কখনো বিয়ে করেন নি। স্ত্রী-সন্তান আসবে কোথা থেকে। মৃত্যুর পর তার নাম ব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে এক নারী টাকা উত্তোলন করছে। এ ব্যাপারে তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেন।
এদিকে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম ভাতা বন্ধ করে দেন। শহীদুল ইসলাম জানান, ঘটনার ব্যাখ্যা চেয়ে ওই নারীকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ওই নারীর বক্তব্য জানার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানা জানান, এ কাজে দোষী ব্যক্তি ও সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।া
ি
আত্মীয় নন, এলাকাও ভিন্ন। শুধু নামে মিল থাকায় ভূয়া স্বামী পরিচয়ে মুক্তিযোদ্ধার ভাতা উত্তোলন করেন এক প্রতারক নারী। বছরের পর বছর ধরে সরকারি টাকা আত্মসাত করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলো বেখবর। ওই নারীর বাড়ি ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ধর্মপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ধর্মপুর গ্রামের মৃত সুলতান আহম্মদের ছেলে মৃত আবু তাহের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেন। ২০০৫ সালের ৪ জুন প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটে ৬৩নং তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা। ব্যক্তি জীবনে অবিবাহিত তাহের ২০০০ সালের দিকে মারা যান। এরপর তার নাম ব্যবহার করে মঠবাড়িয়া এলাকার আবু তাহের খোকনের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের স্ত্রী দাবী করে ভাতা উত্তোলন করেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নজরে এলে তা বন্ধ করে দেয়া হয়।
কিন্তু ২০১৯ সালে সুচতুর আনোয়ারা এক শ্রেণির কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে কৌশলে পুনরায় ভাতা উত্তোলন শুরু করেন।
মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের ভাই খায়েজ আহম্মদ জানান, তার ভাই জীবনে কখনো বিয়ে করেন নি। স্ত্রী-সন্তান আসবে কোথা থেকে। মৃত্যুর পর তার নাম ব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে এক নারী টাকা উত্তোলন করছে। এ ব্যাপারে তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে আনোয়ারা বেগমের বক্তব্য জানা যায়নি।
এদিকে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম ভাতা বন্ধ করে দেন। শহীদুল ইসলাম জানান, ঘটনার ব্যাখ্যা চেয়ে ওই নারীকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ওই নারীর বক্তব্য জানার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানা জানান, এ কাজে দোষী ব্যক্তি ও সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।অিঅ
আত্মীয় নন, এলাকাও ভিন্ন। শুধু নামে মিল থাকায় ভূয়া স্বামী পরিচয়ে মুক্তিযোদ্ধার ভাতা উত্তোলন করেন এক প্রতারক নারী। বছরের পর বছর ধরে সরকারি টাকা আত্মসাত করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলো বেখবর। ওই নারীর বাড়ি ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ধর্মপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ধর্মপুর গ্রামের মৃত সুলতান আহম্মদের ছেলে মৃত আবু তাহের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেন। ২০০৫ সালের ৪ জুন প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটে ৬৩নং তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা। ব্যক্তি জীবনে অবিবাহিত তাহের ২০০০ সালের দিকে মারা যান। এরপর তার নাম ব্যবহার করে মঠবাড়িয়া এলাকার আবু তাহের খোকনের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের স্ত্রী দাবী করে ভাতা উত্তোলন করেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নজরে এলে তা বন্ধ করে দেয়া হয়।
কিন্তু ২০১৯ সালে সুচতুর আনোয়ারা এক শ্রেণির কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে কৌশলে পুনরায় ভাতা উত্তোলন শুরু করেন।
মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের ভাই খায়েজ আহম্মদ জানান, তার ভাই জীবনে কখনো বিয়ে করেন নি। স্ত্রী-সন্তান আসবে কোথা থেকে। মৃত্যুর পর তার নাম ব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে এক নারী টাকা উত্তোলন করছে। এ ব্যাপারে তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে আনোয়ারা বেগমের বক্তব্য জানা যায়নি।
এদিকে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম ভাতা বন্ধ করে দেন। শহীদুল ইসলাম জানান, ঘটনার ব্যাখ্যা চেয়ে ওই নারীকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ওই নারীর বক্তব্য জানার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানা জানান, এ কাজে দোষী ব্যক্তি ও সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।া
ি
আত্মীয় নন, এলাকাও ভিন্ন। শুধু নামে মিল থাকায় ভূয়া স্বামী পরিচয়ে মুক্তিযোদ্ধার ভাতা উত্তোলন করেন এক প্রতারক নারী। বছরের পর বছর ধরে সরকারি টাকা আত্মসাত করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলো বেখবর। ওই নারীর বাড়ি ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ধর্মপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ধর্মপুর গ্রামের মৃত সুলতান আহম্মদের ছেলে মৃত আবু তাহের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেন। ২০০৫ সালের ৪ জুন প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটে ৬৩নং তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা। ব্যক্তি জীবনে অবিবাহিত তাহের ২০০০ সালের দিকে মারা যান। এরপর তার নাম ব্যবহার করে মঠবাড়িয়া এলাকার আবু তাহের খোকনের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের স্ত্রী দাবী করে ভাতা উত্তোলন করেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নজরে এলে তা বন্ধ করে দেয়া হয়।
কিন্তু ২০১৯ সালে সুচতুর আনোয়ারা এক শ্রেণির কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে কৌশলে পুনরায় ভাতা উত্তোলন শুরু করেন।
মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহেরের ভাই খায়েজ আহম্মদ জানান, তার ভাই জীবনে কখনো বিয়ে করেন নি। স্ত্রী-সন্তান আসবে কোথা থেকে। মৃত্যুর পর তার নাম ব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে এক নারী টাকা উত্তোলন করছে। এ ব্যাপারে তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে আনোয়ারা বেগমের বক্তব্য জানা যায়নি।
এদিকে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শহীদুল ইসলাম ভাতা বন্ধ করে দেন। শহীদুল ইসলাম জানান, ঘটনার ব্যাখ্যা চেয়ে ওই নারীকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ওই নারীর বক্তব্য জানার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানা জানান, এ কাজে দোষী ব্যক্তি ও সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।