পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বর্তমান অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতিতে পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই হলে জাতীয় দুর্যোগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ কনফেডারেশন অব লেবার (বিসিএল)। শ্রমিক সংগঠনের নেতারা ছাঁটাই নিয়ে বিজিএমইএ সভাপতির দেয়া বক্তব্যও প্রত্যাহারের আহবান জানান। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়। এ সময় বক্তারা আসন্ন ২০২০-২১ জাতীয় বাজেটে গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা, রেশনিং, আবাসন, স্বাস্থ্যসেবা, শিল্প অঞ্চল ভিত্তিক হাসপাতাল, কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে অগ্রাধিকারের দাবি করেন। এতে সভাপতিত্ব করেন বিসিএল’র সভাপতি সুলতানা বেগম।
বক্তারা বলেন- করোনাভাইরাস সংক্রমণে শ্রমিকরা যখন অর্ধাহারে, অনাহারে জীবনযাপন করছে, যখন ঠিকমতো মজুরি পাচ্ছে না তখন গার্মেন্টস মালিকরা নানা অজুহাতে হাজার হাজার শ্রমিক বেআইনিভাবে ছাঁটাই করছেন। বিজিএমইএ’র সভাপতি গার্মেন্টস শ্রমিক ছাঁটাইয়ের কথা বলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে শ্রমিক ছাঁটাই হলে জাতীয় দুর্যোগ আরও বাড়বে। বক্তারা আরও বলেন, মালিকরা এখন বেতন কাটছে। অল্প শ্রমিক দিয়ে অধিক উৎপাদন ও মুনাফা লাভের জন্য কাজের টার্গেট বাড়িয়ে নির্যাতন চালাচ্ছে।
বক্তারা বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিক পরিবার চাকরির বেতনের ওপর নির্ভরশীল। চলমান মহামারির ফলে তারা এক বড় ধরনের অর্থনৈতিক শঙ্কার মধ্যে পড়েছেন। চাকরি হারিয়ে অনেকে কর্মহীন। এ পরিস্থিতিতে দেশের কর্মহীন শ্রমিকদের জন্য সরকারের একটি আর্থিক সহযোগিতা কাঠামো বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
মানববন্ধনে বিসিএল’র সাধারণ সম্পাদক নাজিমউদ্দিন, মাহাতাব উদ্দিন সহিদ, শামীমা আক্তার শিরিন, আরাফাত জাকারিয়া সঞ্চয়, শামীম খান মো. ইলিয়াছ প্রমূখ বক্তৃতা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।