যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
* গ্রীষ্মকালে কাঁচা আমের জুস- অত্যধিক ঘামের কারণে সোডিয়াম ক্লোরাইড এবং লোহার অত্যধিক ক্ষতি রোধ করে। * আম স্কিন ক্যান্সার সহ বিভিন্ন জটিল রোগ নিরাময় করে। * কাঁচা আম শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি সরবরাহ করে। স্কার্ভি ( ভিটামিন সি-এর অভাব), এটি অ্যানিমিয়া ও ও মাড়ির রক্ত পড়া কমায়। কাঁচা আমের পাউডার বা আমচুর স্কার্ভি নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী। * কাঁচা আমের প্যাক্টিন একটি সমৃদ্ধশালী উৎস, মধু এবং লবন দিয়ে মিশিয়ে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাাইনাল রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত উপকারী। * কাঁচা আমের উচ্চ ভিটামিন সি রক্তনালীসমুহের স্তিতিস্থাপকতা বৃদ্ধ করে এবং নতুন রক্ত কোষ গঠনে সাহায্য করে। * কাঁচা আমের সঙ্গে চিনি, জিরা এবং এক চিমটি লবন মিশিয়ে সিদ্ধ করে জুস বানিয়ে খেলে ঘামাচি রোধে সাহায্য করে এবং গ্রীষ্মকালে স্ট্রোকের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। * এটা যকৃতের রোগ চিকিৎসায় সাহায্য করে ও পিত্ত অ্যাসিড কমায় এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে লিভারকে রক্ষা করে। * কাঁচা আমে পাকা আমের তুলনায় অধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি আছে। ওই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার এবং কার্ডিওভাসকূলার রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে শরীরকে রক্ষা করে। * এটা মর্নিং সিকনেস চিকিৎসার সহায়ক হিসাবে কাজ করে। * কাঁচা আম ভিটামিন সি-এর সমৃদ্ধ উৎস এবং এটি মনোবল উন্নত করে ও রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। * পাকা আম রক্ত পরিষ্কার করে। আমের টারটারিক, ম্যালিক, সাইট্রিক অ্যাসিড শরীরের অ্যালকোহল ধরে রাখতে সহায়তা করে। * এটি গ্রীষ্মকালীন ডায়ারিয়া, আমাশয়, পাইলস, দীর্ঘস্থায়ী এঁড়ে, বদহজম এবং কোষ্টকাঠিন্য রোগের জন্য ওষুধ হিসাবে খুব কার্যকর হিসাবে বিবেচনা করা হয়। * এটি যক্ষা, রক্তস্বল্পতা, কলেরা এবং অতিসার রোগের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। * এটা পিত্ত অ্যাসিড বৃদ্ধি ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে অন্ত্র পরিষ্কারক হিসাবে যকৃতের রোগ চিকিৎসায় সাহায্য করে। * এতে আলফা ক্যারোটিন ও বিটা ক্যারোটিন থাকায় দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায়। * কাঁচা আম চিবানো হলে পিত্তথলির অ্যাসিড ও পিত্তরস বৃদ্ধি পায়। ফলে যকৃত সুস্থ থাকে এবং অন্ত্র পরিষ্কার হয়। * এটি দেহের কোষগুলোকে উজ্জীবিত করে এবং রক্তনালির স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। নতুন কোষ গঠনেও ভূমিকা রাখে।
আফতাব চৌধুরী
সাংবাদিক-কলামিস্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।