Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

রাশিয়া ও আসাদ বাহিনী সিরিয়ায় যুদ্ধাপরাধ করেছে : অ্যামনেস্টি

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৩ মে, ২০২০, ১২:০৩ এএম

ব্রিটিশ মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত এক বছরে উত্তর পশ্চিম সিরিয়ায় রাশিয়া সমর্থিত সিরীয় সরকারি বাহিনী যেসব হামলা চালিয়েছে তা যুদ্ধাপরাধ বলে বিবেচিত হতে পারে। সোমবার প্রকাশিত যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটির প্রতিবেদনে ২০১৯ সালের ৫ মে থেকে ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১৮টি হামলার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে এই সময়ের মধ্যে স্কুল, হাসপাতালসহ বেসামরিক স্থাপনায় নির্বিচারে হামলা চালানো হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। সরকার বিরোধী বিক্ষোভ থেকে ২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে চার লাখের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। এই গৃহযুদ্ধে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসার আল আসাদের বাহিনীকে সমর্থন দিচ্ছে রাশিয়া। সা¤প্রতিক বছরগুলোতে দেশটির বেশিরভাগ অঞ্চল সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে চলে আসলেও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে বিদ্রোহীদের সর্বশেষ অবস্থান রয়ে গেছে। অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে ইদলিব, হামা ও পশ্চিম আলেপ্পোর বিভিন্ন স্থানে আসাদ বাহিনীর হামলার হামলার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়া ও রাশিয়ার সরকারি বাহিনী আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করে হামলা চালিয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ‘এসব লঙ্ঘন যুদ্ধাপরাধ বিবেচিত হতে পারে’, বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা একটি হামলার বর্ণনায় বলা হয়েছে, গত ২৯ জানুয়ারি আরিহা শহরের একটি হাসপাতালের কাছে বিমান হামলা চালায় রুশ বাহিনী। এই হামলায় দুটি আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে অন্তত ১১ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়। আল-জাজিরা।



 

Show all comments
  • jack ali ১৮ মে, ২০২০, ১:২২ পিএম says : 0
    O´Allah destroy Putin and his army and also Barbarian Asad and his army from our Beloved land Syria. Ameen
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: রাশিয়া


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ