পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)’র প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে যোগদান করলেন মো. আব্দুর রশীদ খান। তিনি অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে এলজিইডি সদর দপ্তরে কর্মরত ছিলেন। শনিবার তিনি প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তিনি পূর্বতন প্রধান প্রকৌশলী মো. মতিয়ার রহমান এর স্থলাভিষিক্ত হলেন। মো. মতিয়ার রহমান এর চাকুরির মেয়াদকাল শনিবার শেষ হয়েছে।
মো. আব্দুর রশীদ খান ১৯৮৮ সালের নভেম্বর মাসে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে তৎকালীন এলজিইডি’তে যোগদানের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি এলজিইডিতে পিএসসি এর মাধ্যমে নিয়োগকৃত একজন কর্মকর্তা। তিনি ২০০২ সালে নির্বাহী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি লাভ করেন এবং বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে তিনি তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে পদোন্নতি প্রাপ্ত হয়ে এলজিইডি সদর দপ্তরের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে তিনি অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হয়ে এলজিইডির সদর দপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা, ডিজাইন ও গবেষণা এবং পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা) এর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এলজিইডি’র অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর মধ্যে জ্যেষ্ঠতম।
মো. আব্দুর রশীদ খান বগুড়া জেলার কাহালু উপজেলার ডোমর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম আব্দুল করিম খান এবং মাতা মরহুমা জাহানারা বেগম। তিনি ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম ইউনিভার্সিটি থেকে কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্টের উপর এমএসসি ডিগ্রী অর্জন করেন। এছাড়া তিনি পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নেপাল, ইতালি, কেনিয়া, কলম্বিয়া, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, আর্জেন্টিনা, চিলিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন।
তিনি একজন সৎ, দক্ষ ও পেশাগত অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রকৌশলী। তাঁকে এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী পদে নিয়োগ করায় আধুনিক শহর ও গ্রাম উন্নয়নের মাধ্যমে নাগরিক সুবিধা প্রদানে সরকার ঘোষিত সকল কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।