পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি সরকারের আমলের সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও পিএসসি চেয়ারম্যান ড. সা’দত হুসাইনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বৃহস্পতিবার সকালে এক শোকবার্তায় বিএনপি মহাসচিব বলেন, নোয়াখালীর কৃতি সন্তান ও মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে ভারতে প্রবাসী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকারী মুক্তিযোদ্ধা এবং সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব ড. সা’দত হুসাইনের মৃত্যুতে তার পরিবার, নিকটাত্মীয়দের মতো আমিও গভীরভাবে শোকাহত ও ব্যথিত হয়েছি। আমি তার আত্মার প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা। মন্ত্রী পরিষদ সচিব সা’দত হুসাইন একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা হয়েও স্বাধীন মত প্রকাশে কখনোই দ্বিধান্বিত ছিলেন না। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ছিলেন ঋজু ও নির্ভীক। তিনি কথা বলার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করতেন এবং নিজ মতামত প্রকাশে ছিলেন নির্ভয় ও অবিচল।
তার সততা ও নিষ্ঠা ছিল ঈর্ষণীয় উচ্চতার। সে কারণেই পেশাগত জীবনে সরকারি সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত থেকেও তিনি নিজ কর্তব্যকর্ম থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হননি। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দেশমাতৃকার মুক্তির প্রশ্নেও তিনি ছিলেন আপোষহীন। ৭১ সালে তিনি সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
বিএনপি সরকারের আমলে ২০০২ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব ছিলেন সা’দত হুসাইন। তার আগে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। এরপর তিনি ২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তার মৃত্যু নিঃসন্দেহে জাতির জন্য বেদনার। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার, গুণগ্রাহী, সহকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি জানাচ্ছি গভীর সমবেদনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।