বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
লকডাউনে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলা ও পৌরএলাকায় নিম্নআয় ও দিনমজুর পরিবারকে সরকারী ও ব্যক্তি উদ্যোগে খাদ্য সহায়তা প্রদান শুরু হয়েছে।
দরিদ্র এলাকা হিসেবে পরিচিত মেঘনা বেষ্ঠিত হাতিয়া উপজেলা ও চরাঞ্চলের ৫০হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এজন্য প্রাথমিকভাবে ২০০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া স্যানিটাইজার, মাস্ক, গ্লাবস ও সাবান বিতরণ করা হচ্ছে বলে জানান হাতিয়া আসনের এমপি আয়েশা ফেরদৌস। তিনি বলেন, খাদ্য সহায়তা প্রকল্প অব্যাহত থাকবে। আয়েশা ফেরদৌস এমপি ও হাতিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী যৌথভাবে সার্বক্ষণিক মনিটারিং করছেন। তিনি আরো জানান, মেঘনা বেষ্ঠিত হাতিয়া উপজেলার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে এখানে সরকারী সহায়তা আরো বৃদ্ধি জন্য সংশিষ্ট মন্ত্রনালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নোয়াখালী সদর উপজেলায় ৫হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। সরকারীভাবে বরা›দ্দকৃত ২৩ মেট্রিক টন চালের সাথে ব্যক্তি উদ্যোগে আলু ও ডাল প্যাকেটজাত করে বিতরণ করা হচ্ছে। নোয়াখালী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সামছুদ্দিন জেহান জানান, স্থানীয় এমপি একরামুল করিম চৌধুরী ও তিনি নিজে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গরীরদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ করেন। খাদ্য সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
নোয়াখালী পৌর এলাকায় নিম্নআয়ের লোকজনের মধ্যে ইতিমধ্যে সরকারী বরাদ্দ ৮টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। পৌর মেয়র শহিদ উল্লা খান সোহেল ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিন হাজার পরিবারের মধ্যে চাল,ডাল,আলু, লবন, তেল, সাবান বিতরণ করেন।
সোনাইমুড়ি পৌরসভা সরকারীভাবে বরাদ্দকৃত ১ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। পৌর মেয়র মোতাহের হোসেন মানিক জানান, সরকার থেকে আরো চাল বরাদ্দের আশ্বাস পাওয়া গেছে। পৌর মেয়র ব্যক্তিগত উদ্যোগে পৌর এলাাকায় ৫ শতাধিক পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ ও খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।