পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসকে মহামারী ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। দেশে তিনজন করোনা আক্রান্তের খবর ছড়িয়ে পরার পর থেকেই এমনিতেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন দেশের শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা। অনেকেই আমেরিকা ও ভারতের মতো স্বল্প মেয়াদে রাজধানীর স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণারও দাবি জানায়। সরকার করোনা ইস্যুতে আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হওয়ার জন্য সকলকে পরামর্শ দিয়েছেন। পাশাপাশি জনসমাগম এড়িয়ে চলারও পরামর্শ দেয়া হয়। আপাতত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি বলেও জানানো হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। তবে যেখানে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে জনসমাগম এড়িয়ে চলার সেখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) স্কুল-কলেজের শ্রেণিকক্ষে নিয়মিত সমাবেশ করার নির্দেশনা দিয়েছে।
গত বুধবার মাউশির একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার ইতোমধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছে। এ ভাইরাস সংক্রমণ রোধে সবার সতর্কতা ও সচেতনতা প্রয়োজন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে সকল অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলকে এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় জনসমাগম এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও অন্যান্য যে অনুষ্ঠানসমূহে জনসমাগম হয়ে সে অনুষ্ঠানসমূহ আয়োজনের সূচি পুনর্বিন্যাস করে পরবর্তীতে আয়োজনের নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত প্রত্যেক দিনের সমাবেশ শ্রেণি কক্ষগুলোতে আয়োজন করতে হবে। সেখানেই জাতীয় সঙ্গীত গাওয়াসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।