পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থীর পক্ষে মন্ত্রী, মেয়র, এমপিসহ সরকারি কর্মকর্তা এবং সেসাথে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবহারের অভিযোগ করেছে বিএনপি। বিএনপি সমর্থিত সংগঠন চট্টগ্রাম নাগরিক ঐক্য পরিষদ গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে এর তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, চসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি পুনর্গঠন করে সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে চেয়ারম্যান ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। নগরীর সার্কিট হাউসে সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায় সরাসরি অংশগ্রহণ করেন এবং কমিটি ঘোষণা করেন। যা বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া এ নির্বাচনী কমিটিতে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মোছলেম উদ্দীন আহমদ এমপি, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালামসহ সরকারি সুযোগ-সুবিধাভোগীদের রাখা হয়েছে। তাছাড়া রাষ্ট্রীয় ভবন সার্কিট হাউসসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও গাড়ি ব্যবহার করছে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী ও তার সমর্থকরা। এসব দেখার পরও নির্বাচন কমিশন ও রিটার্নিং অফিসারের নীরব ভূমিকা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে আদৌ সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কিনা। নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতমূলক এমন আচরণ সিটি নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে উল্লেখ করে তারা এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। চট্টগ্রাম নাগরিক ঐক্য পরিষদের আহবায়ক একরামুল করিম এবং সদস্য সচিব অধ্যাপক নছরুল কাদির বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।