গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
দেশের জাতীয় ফল কাঁঠালের পাশাপাশি কচুরিপানা নিয়েও গবেষণা করতে কৃষি গবেষকদের আহ্বান জানিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান (হাস্যরস করে) বলেছেন, ‘কচুরিপানা নিয়ে কিছু করা যায় কিনা, কচুরিপানার পাতা খাওয়া যায় না কোনোমতে? গরু তো খায়। গরু খেতে পারলে আমরা খেতে পারব না কেন?’
গতকাল সোমবার দুপুরে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফোরামের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়েছে।
সাংবাদিক ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ তার ফেইসবুক ওয়ালে নিউজটি শেয়ার করে লিখেন, ‘গরু খড়, বিচালি, খৈল খেতে পারলে কিছু মানুষ কেন খেতে পারবেন না? গরু যদি হালচাষ করতে পারে, ওনার মতো মানুষ কেন পারবে না?’
‘আপনি একদিন আপনার পুরো পরিবারকে একজন গরীব লোক যা খায়, সেইভাবে খাওয়ান। কচুরিপানা খেতে হবে না। আসলে মিডিয়াকে পেলে মুখ ফসকে অনেক কিছুই বলা যায়, যা আপনাদের পক্ষে বাস্তবে করে দেখানো সম্ভব না।’ - আরএইচ রাকিবের মন্তব্য।
খোরশেদুল হাসানের প্রশ্ন, ‘বাংলাদেশে কি খাবরের অভাব হয়েছে নাকি যে, আমাদেরকে এখন খাদ্য হিসেবে কচুরিপানা নিয়ে ভাবতে হবে?
‘সরকারের বিশ্বজোড়া সফলতার মাঝেও কিছু নেতাকর্মী-এমপি-মন্ত্রীদের কারণে সরকারের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। তারা মনে রাখে না যে, তারা আসলে কোন পদে থেকে কি বলছে।’ - লিখেছেন এমডি সুমন মাহমুদ।
পরিকল্পনামন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানিয়ে নীল নির্ঝর লিখেন, ‘আপনি পরিক্ষামুলকভাবে খেয়ে দেখেন। তারপর আমরা চিন্তা করবো।’
বিষয়টিকে ভিন্নভাবে দেখছেন ফিরোজ আহমেদ। তিনি লিখেন, ‘আমার মনে হয় বিষয়টি তিনি মজা করে বলেছেন। যদিও ওখানে তার এই ধরনের কথা বলা একদমই ঠিক হয় নি। তারপরেও এটিকে সিরিয়াসলি নেয়ার কোন কারণ দেখছি না। টেক ইট ইজি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।