পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নামের ভুল থাকায় অবশেষে মৃত্যুর ৯ দিন পর ভারত থেকে দেশে ফিরলো ঠাকুরগাঁওয়ের আরশাদ আলীর (৬৩) লাশ। তিনি স্থানীয় আলিম উদ্দীন নামে এক ব্যক্তিকে সাথে নিয়ে ভারতে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন।
গত ২৭ জানুয়ারি ভারতের উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে অসুস্থতায় তার মৃত্যু হয়। পাসপোর্টের উল্লেখিত নামের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের নামের পুরোপুরি মিল না থাকায় লাশ ফেরত দেয়নি ভারতের বালুবাড়ী ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা। আরশাদ আলীর বাড়ি ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের ইউলিয়াটুলি গ্রামে।
ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, মৃত্যুর পর হাসপাতালের মর্গে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়। ময়নাতদন্তের পর বাকি দিনগুলো হাসপাতালের মর্গেই তার লাশ পড়ে ছিল।
আরশাদ আলীর ছেলে নুর ইসলাম জানান, বাবার পাসপোর্টে মোহাম্মদ উল্লেখ ছিল না। আর জাতীয় পরিচয়পত্রে মোহাম্মদ উল্লেখ রয়েছে। বাবার মৃত্যুর পর আমরা লাশ চাইলে নাম নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়। পরে হিলির স্থলবন্দরের পুলিশ ও বিজিবি সদস্যদের সহযোগিতায় মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্ধর দিয়ে তার লাশ দেশে আনা হয়। পরে পুলিশ ও বিজিবি’র সহায়তায় মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে তার লাশ তার নিজ বাড়িতে পৌঁছায় ।
জয়পুরহাট ২০ বিজিবি’র অধিনায়ক লে. কর্নেল রাশেদ মো. আনিসুল হক জানান, হিলি সীমান্তে মঙ্গলবার সকালে লাশ গ্রহণ করা হয়। আরশাদ আলীর পরিবারের পক্ষ থেকে তার ছেলে নুর জামালের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়।
বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি হাসিবুল ইসলাম বলেন, গতকাল বুধবার সকালে আরশাদ আলির নামাজে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।