পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীতে দুই সাংবাদিককে পুলিশ সদস্য মোটরসাইকেল দিয়ে চাপা দিয়ে ও পিষে ফেলার হুমকি এবং আরেক সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন সহকর্মীরা। গতকাল দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) কার্যালয়ের সামনে ওই কর্মসূচি থেকে পৃথক দুই হামলায় জড়িতদের দ্রæত চিহ্নিত করে শাস্তির দাবি জানানো হয়।
ক্র্যাবের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বিকু’র পরিচালনায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি আবুল খায়ের, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ, ক্র্যাবের সাবেক সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দীপু সারোয়ার, ক্র্যাবের যুগ্ম সম্পাদক সাখাওয়াত কাওসার, অর্থ সম্পাদক আবু হেনা রাসেল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হরলাল রায় সাগর, দফতর সম্পাদক শহিদুল ইসলাম রাজী, ক্রীড়া ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক সাইফ বাবলু, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাহীন আলম, কার্যনির্বাহী সদস্য রুদ্র মিজান প্রমুখ।
বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন আয়োজিত মাববন্ধনে জানানো হয়, গত ২০ জানুয়ারি রাজধানীর পরীবাগ এলাকায় বাংলা ট্রিবিউনের ক্রাইম রিপোর্টার শেখ জাহাঙ্গীর আলম ও আলোকিত বাংলাদেশের স্টাফ রিপোর্টার সাজ্জাদ মাহমুদ খানকে পুলিশের পোশাক পরা এক ব্যক্তি মোটরসাইকেল দিয়ে চাপা দেন, অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং মেরে ফেলার হুমকি দেন। এর কয়েকদিন আগে বাংলানিউজের সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট আসাদুজ্জামান শিমুলকে রড দিয়ে পেটায় সন্ত্রাসীরা। এই দুই ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
এ সময় ক্যাবের সভাপতি আবুল খায়ের তার বক্তব্যে বলেন, পুলিশের কাজ জনগণের সেবা করা। অথচ এক পুলিশ কর্মকর্তা উল্টোপথে এসে দুই সাংবাদিককে চাপা দেন। প্রতিবাদ করলে তাকে গালমন্দ করেন। মারধর করে চলে যান। এই হলো পুলিশের আচরণ। তাদের আচরণ দেখে আমি অবাক। তারপরও যে মোটরসাইকেল দিয়ে চাপা দিয়েছেন সেটির নম্বর প্লেটও ভূয়া, এটা আরও বড় ধরনের ক্রাইম। আমরা এবিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে কথা বলেছি। তিনি এই ঘটনার জন্য একজনকে অ্যাসাইন করেছেন। তিনি আরো বলেন, আমরা জানি স্বাধীনতার সময় রাজারবাগে প্রথম রাইফেল হাতে প্রতিরোধ গড়েছিল পুলিশ বাহিনী। অথচ কয়েকজন সদস্যের জন্য গোটা বাহিনীর গৌরব নষ্ট হচ্ছে। জনগণের কাছে পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। আমি ঊর্ধ্বতনদের আহŸান জানাবো, এইসব সন্ত্রাসীদের মতো আচরণকারী পুলিশ সদস্যদের চিহ্নিত করে যেন বের করে দেওয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।