পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাক্ষাত চান ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত দুই মেয়র প্রার্থী। ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, আমরা দু’জন আজকে সকাল বেলা কারাবন্দী আমাদের মা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাতের অনুমতি চেয়ে আমরা আইজি প্রিজন ও জেল সুপার বরাবর আবেদন করেছি। সরকারের কাছে আবেদন জানাতে চাই যে, আপনারা আমাদের এই আবেদনটি গ্রহণ করেন যাতে অন্তত আমরা উনার কাছে গিয়ে দোয়া চেয়ে আসতে পারি। বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় উত্তরের মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও দক্ষিণের ইশরাক হোসেন দোয়া নিতে মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে এসে তার সাথে সাক্ষাতের পর এসব কথা বলেন।
মতিঝিলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের সাথে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের কাছে তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেন নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর আগেই পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন। তাবিথ আউয়াল বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ আমরা যেটা আশঙ্কা করেছিলাম সেটাই আছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে বলতে পারি-আমরা নানা অভিযোগ করছি এবং আমাদের প্রত্যেকটি অভিযোগ এখন তো আমলে নিচ্ছে। বলা হচ্ছে যে, ঠিক না বা তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না বা আরো তথ্য লাগবে। তিনি বলেন, এখনো প্রচারণা শুরু হয় নাই। প্রচারের আগেই যে দৃশ্যমান অনিয়ম আমরা দেখছি অন্যপক্ষের থেকে। আমি বিশ্বাস করতে পারছি না এখনো- যে, একটা সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা সামনে পাবো। তবে আমরা জেনে শুনে নির্বাচনে লড়াই করছি। যত প্রতিকূলতা আছে সামনে সব গুলোকে অতিক্রম করে যেন আমরা ভোটাদের ভোটের অধিকার রক্ষা করতে পারি।
ইশরাক হোসেন বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আমার নতুন করে বলার কিছু নেই। পরিবেশ যেদিকে যাচ্ছে-এটি বুঝাই যাচ্ছে যে, এটি সম্পূর্ণভাবে প্রশাসনকে ব্যবহার করে এই ভোটের ফলাফলকে নির্নয় করা হয়েছে। আমার মনে হয় যে, আগেই করা হয়েছে। তবে আমি বলে দিতে চাই যে, আমাদের প্রাথমিক বিজয় হয়ে গিয়েছে। কারণ আমাদের যারা প্রতিদ্ব›দ্বী তারা এতো ভীত হেরে যাওয়ার ভয়ে, যে তারা প্রশাসনকে সর্বোচ্চ ব্যবহার করার জন্য দিক নির্দেশনা দিয়েছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।
তিনি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আমরা বলতে চাই, আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে এসব মোকাবিলা করবো। যত অপশক্তি আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হোক। কোনো লাভ হবে না। আমরা জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্য়ন্ত লড়ে যাবো প্রয়োজনে রক্ত দিবো আমরা, তবে মাঠ ছেড়ে যাবো না।
এই সময়ে বিএনপির আবদুল মঈন খান, গণফোরামে অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদ, মোশতাক হোসেন, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, শহীদুল্লাহ কায়সার, মমিনুল হক, ড. জাহিদ-উর রহমান, জেএসডির সা কা ম আনিসুর রহমান খান, শহিদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।