পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘জনগণকে নিয়েই যেহেতু রাজনীতি করি, মানুষের মধ্যে নির্বাচনের যে আমেজ থাকা উচিত, আগ্রহ, উৎসাহ, উদ্দীপনা থাকা উচিত, তার ন্যূনতম নেই বললেই চলে। আমরা ইভিএমের পক্ষে-বিপক্ষে বলার চেয়ে বড় বিষয় হলো নির্বাচন কমিশন চাইলে ইভিএম দিয়েও স্বচ্ছ ভোট করতে পারে। দায়িত্বটা নির্বাচন কমিশনের। গত নির্বাচনে ইভিএম, ব্যালট দু’টোই ছিল। কোনোটা দিয়েই স্বচ্ছতা আনা যায়নি। এ বছরও সুযোগ এসেছে নির্বাচন কমিশনের, তারা নিজেদের কীভাবে উপস্থাপন করবে, সেটা তাদের দায়িত্ব।’- ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) নির্বাচনে মেয়র পদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী অধ্যক্ষ শেখ ফজলে বারী মাসউদ এসব কথা বলেছেন।
আজ মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত ইটিআই ভবনে উত্তর সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম জমা দেন মাসউদ। পরে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ২০১৫ সালের নির্বাচনে আমার অবস্থান তৃতীয় ছিল। তখনও সেভাবে সুষ্ঠু ভোট হয়নি। গত ৩০ ডিসেম্বর যে নির্বাচন হয়েছে, সে নির্বাচনের পরে দেশের নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো মানুষেরই ন্যূনতম আস্থা আছে বলে আমরা বিশ্বাস করি না। আমাদেরও সে আস্থা এখনও অর্জিত হয়নি। এখনও নির্বাচনের ন্যূনতম পরিবেশ তৈরি হয়েছে বলে মনে করি না।
এবার নির্বাচন স্বচ্ছ হবে বলে মনে করেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা তো আমাদের দেখতে হবে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ইতিহাস সেটা বলে না। শুধু আমরা না, গোটা দেশবাসীই এ ব্যাপারে শঙ্কাযুক্ত। দেশবাসীই আশঙ্কা করছে যে এ নির্বাচন কমিশনের অধীনে ভালো কিছু আশা করা যায় না। তারপরও আমরা নির্বাচন করছি। ারণ যেহেতু আমরা জনগণকে নিয়ে রাজনীতি করি, এটা নির্বাচনের একটা প্রক্রিয়া, সে প্রক্রিয়ায় আমরা অংশ নিচ্ছি, যোগ করেন মাসউদ।
উল্লেখ্য, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১০ জন প্রার্থী মেয়র পদে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।