পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘জিয়াউর রহমানকে অনেকে বলে বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিল। তার সম্পর্কে এরকম কথা বলে কেন? জিয়াউর রহমান ছিল সবচেয়ে বড় রাজাকার। তার প্রমাণ আমি দিচ্ছি। তার প্রমাণ আমার কাছে আছে। প্রমাণ ছাড়া কথা বলি না। বঙ্গবন্ধুর ডাকে তিন শ্রেণীর লোক মুক্তিযুদ্ধে গেছে। এক শ্রেণীর গেছে বঙ্গবন্ধুর ডাকে। আরেক শ্রেণী ছিল জীবন বাঁচানোর সুবিধায় ভারতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নাম লেখিয়েছিল। আরেক শ্রেণী ছিল পাকিস্তানের এজেন্ট হিসেবে। সেই এজেন্টই ছিল জিয়াউর রহমান।’-আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এসব কথা বলেছেন।
সেলিম বলেন, যদি কেউ মুক্তিযুদ্ধে এ জাতির সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে থাকে, সেটা করেছে জিয়াউর রহমান।
আজ শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ এ নেতা।
এসময় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দলটির শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
শেখ সেলিম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান আর্মির একজন কর্নেল ছিল। ১৯৫ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীর একজনও ছিল এই কর্নেল আসলাম বেগ। তিনি জিয়াউর রহমানকে লিখেছেন- মেজর জিয়াউর রহমান, পাক আর্মি ঢাকা- তোমার কাজে আমরা খুশি।’
‘আমাদের অবশ্যই বলতে হবে, তুমি (জিয়াউর রহমান) ভালো কাজ করেছো। খুব শিগগিরই তুমি নতুন কাজ পাবে। তোমার পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ো না। তোমার স্ত্রী (খালেদা জিয়া) ও বাচ্চা ভালো আছে।’
শেখ সেলিম আরও বলেন, ‘স্ত্রী তো ভালোই থাকবে। ওনাকে দেখাশোনা করতো ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীর একজন জানজুয়া। জানজুয়া যখন মারা যায়, তখন উনি (খালেদা জিয়া) প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে শোকবার্তা পাঠান। একজন বড় রাজাকার ছাড়া কেউ এই যুদ্ধাপরাধী, গণহত্যাকারীদের প্রতি সহানুভুতি দেখাতে পারে না।’
‘বেসিক্যালি এই দুইজনই (জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া) ছিল এক নম্বর ও দুই নম্বর রাজাকার।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।