পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের জোট ‘ব্রাদারহুড এলায়েন্স’ হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছে যে মিয়ানমার সেনাবাহিনী যদি সহযোগী জাতিগত সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখে এবং এ কারণে জোট পাল্টা হামলা চালাতে বাধ্য হয় তাহলে এর পরিণতির দায় দায়িত্ব সরকারি বাহিনীকেই বহন করতে হবে। ২৯ অক্টোবর দেয়া এক বিবৃতিতে এই জাতিগত জোট জাতিগত এলাকাগুলোতে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অপারেশন বন্ধ করার দাবি জানায়। পাশাপাশি সত্যিকারের শান্তি আলোচনার জন্য আস্থা সৃষ্টিরও আহ্বান জানানো হয়েছে। এই জোটে রয়েছে আরাকান আর্মি (এএ), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমক্রেটিক এলায়েন্স আর্মি। জোটের বিবৃতিতে বলা হয়, এই তিনটি গ্রুপের বিরুদ্ধে মিয়ানমার সেনাবাহিনী যদি অভিযান বন্ধ না করে তাহলে এর পরিণতির জন্য তারাই পুরোপুরি দায়ি থাকবে। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এএ ও টিএনএলএ’র বিবুদ্ধে নৌ, হেলিকপ্টার ও স্থল সেনা ব্যবহার করছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। রাখাইন রাজ্যে প্রায় প্রতিদিনই যুদ্ধ হচ্ছে। বিবৃতিতে বলা হয়, তাদের অভিযান হচ্ছে গোষ্ঠীগত ঘৃণা থেকে। তারা দিন রাত কামানের গোলা বর্ষণ করছে এবং মেশিনগাত থেকে গুলি ছুঁড়ছে। বাড়িঘর, স্কুল, উপাসনালয় জ্বালিয়ে দিচ্ছে। প্রতিদিনই বেসামরিক লোকজনকে নির্বিচারে গ্রেফতার করে তাদের উপর নির্যাতন চালাচ্ছে। তবে মিয়ানমার সেনাবাহিনী এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এসএএম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।