পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রংপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী প্রার্থী রিটা রহমানের পাশে নেই বিএনপির সিনিয়র নেতারা। তাকে নিয়ে অনেকটাই বিব্রতকর ও বেকায়দায় পড়েছেন জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতাকর্মীরা।
তৃণমুলের নেতাকর্মীসহ রংপুর জেলা ও মহানগর বিএনপির সিনিয়র নেতাদের অনেকেই রিটা রহমানকে দলে ‘দুধের মাছি’ হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। তাদের মতে, রংপুরে বিএনপির প্রার্থী হওয়ার মত অনেকেই আছেন। তাদের না দিয়ে রিটা রহমানের মতো বিতর্কিত প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়ে রংপুরে বিএনপিকে ধ্বংস করার একটা অপচেষ্টা।
রিটা রহমানকে নিয়ে বিতর্ক এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগসমূহ ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে দাবী করেছেন। গতকাল দুপুরে স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনের তিনি বলেন, তার স্বামী মেজর মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জেলহত্যা মামলায় জড়িত ছিলেন না। একটি মহল উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে আমার স্বামীকে বঙ্গবন্ধু ও জেলহত্যা মামলার আসামি বলে প্রচার করছেন।
বিএনপির রংপুর মহানগর কমিটির একজন দায়িত্বশীল নেতা ইনকিলাবকে বলেন, সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ায় রিটা রহমানকে বঙ্গবন্ধু ও জেলহত্যা মামলার আসামির স্ত্রী হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে। এতে আমরা বিস্মিত। তবে স্থানীয় এবং ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে এমন একজন বিতর্কিত ব্যক্তিকে কেন দলের পক্ষে মনোনয়ন দেয়া হল তা আমরা জানি না। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সামসুজ্জামান সামু, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক লিটন পারভেজ, জেলা যুবদলের সাধারণ শামসুল হক ঝন্টু, যুগ্ম সম্পাদক শাহ্ জিল্লুর রহমান, মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জহির আলম নয়ন, রংপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রবিউল ইসলাম রবি প্রমুখ। তবে সিনিয়র নেতাদের আর কাউকে দেখা যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।