মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতশাসিত কাশ্মীরের নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তাদের জন্য জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়ায় বিজেপির তোপের মুখে পড়েছেন নোবেল বিজয়ী মালালা ইয়ুসুফজায়ী।
মালালার টুইটের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজেপি ও শিবসেনার নেতানেত্রীরা তার সমালোচনা শুরু করেন। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
কর্নাটকের বিজেপির এমপি শোভা করন্দলাজে লিখেছেন, ‘নোবেলজয়ীর কাছে অনুরোধ, আপনি পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের ব্যাপারে কিছু বলার জন্য একটু সময় খরচ করুন।
আপনার নিজের দেশে যে ভাবে জোর করে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে, যে ভাবে সংখ্যালঘু মেয়েদের নিপীড়ন করা হচ্ছে, তা নিয়ে কিছু বলুন।’
শিবসেনা নেত্রী প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী বলেন, কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের ভাবনাকেই এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করছেন মালালা। মালালার টুইটের এক দিন পরে, রোববার সকালে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের দুরবস্থা নিয়ে সরব হয়েছেন।
টুইটারে রাজনাথ লিখেছেন, ‘পাকিস্তানের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। ফলে মানবাধিকার নিয়ে কথা বলা উচিত নয় পাকিস্তানের। পাকিস্তানে শিখ ও অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের কী হাল, গোটা বিশ্বের সামনে তা গোপন নেই।
মালালা ইউসুফজাই শনিবার ওই টুইটের পরেই তাঁর সমালোচনায় নামলেন বিজেপি, শিবসেনার নেতা-নেত্রীরা। টুইটারে মালালা লিখেছেন, ৪০ দিন কাশ্মীরের শিশুরা স্কুলে যেতে পারছে না। কিশোরীরা বাইরে বেরোতে ভয় পাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে তিনি খুবই উদ্বিগ্ন।
মালালা টুইটারে আরও লেখেন, জাতিসংঘ ও অন্য আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে আমার আর্জি, কাশ্মীরে শান্তি ফেরানোর চেষ্টা করুন। মানুষের কথা শুনুন। কাশ্মীরের ছেলেমেয়েরা যাতে নিশ্চিন্তে স্কুলে যেতে পারে, সে জন্য তাদের সাহায্য করুন।
৫ আগষ্ট কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পর থেকে সেখানে স্কুলগুলিতে কার্যত অচলাবস্থা চলছে। নিরাপত্তার কথা ভেবে উদ্বিগ্ন অভিভাবকেরা ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে ভরসা পাচ্ছেন না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।