২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
এ রোগে হাড়ের বা অস্থির কিছু অংশ নষ্ট হয়ে যায়। অস্থিতে রক্ত চলাচলে সমস্যা হলে এমন হয়। সাধারণত ফিমারের মাথা, হিউমেরাসের মাথা এবং ফিমারের কন্ডাইলে অস্টিওনেক্রোসিস হয়। হিউমেরাস বাহুর হাড় আর ফিমার হচ্ছে উরুর হাড়।
অস্টিওনেক্রোসিস এর বিভিন্ন কারণ আছে। যেমন-
১। এলকোহল। ২। বিভিন্ন ওষুধ যেমন স্টেরয়েড ও বিসফসফোনেট। ৩। আঘাত। ৪। বিভিন্ন ক্যান্সার। ৫। এসএলই বা সিস্টেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস। ৬। এইডস। ৭। গাউট বা বাত। ৮। রক্তের বিভিন্ন অসুখ ইত্যাদি।
অস্টিওনেক্রোসিসে বিভিন্ন উপসর্গ থাকে। ব্যথা হয়। অসুখ যত বাড়েতে থাকে ব্যথা তত বেশী হয়। একসময় যখন হাড়ের কিছু অংশ নষ্ট হয়ে যায় তখন হাড় ভেঙ্গে পড়তে পারে। ফিমারে যদি অস্টিওনেক্রোসিস হয় তবে রোগী হাঁটতে পারে না।
শারীরিক পরীক্ষা ও ভালভাবে ইতিহাস নিলে অস্টিওনেক্রোসিস ডায়াগনসিস করা যায়। তবে নিশ্চিত হতে ল্যাব পরীক্ষা লাগে। সচরাচর যেসব পরীক্ষা করা হয় তার মধ্যে আছে-
১। ঢ-জধু ২। গজও ৩। ঈঞ ঝপধহ ৪। ইড়হব ঝপধহ ৫। বোন বায়ওপ্সি ইত্যাদি।
অস্টিওনেক্রোসিসের সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথানাশক ওষুধ দেয়া হয়। রোগী যাতে শুয়ে বসে না থাকে সে পরামর্শ দেয়া হয়। সময়ের সাথে অনেকের রোগটির উন্নতি হয়। তবে যদি সবসময় ব্যথা হয় এবং অস্থিসন্ধি নষ্ট হয়ে যায় তখন অপারেশন লাগতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।