পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বান্ধবীর করা পর্নোগ্রাফি মামলায় রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় শাখা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রচার সম্পাদক খালিদ বিন ওয়ালিদকে গ্রেফতার করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদারবক্স হলের সামনে থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেয়া হয়। পরে রাতে তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। খালিদ বিশ^বিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ও সাবেক ছাত্রলীগ কর্মী বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, ২০১৭ সালে নুসরাত নামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে খালিদ। সম্পর্ক থাকা অবস্থায় ২০১৮ সালে মেয়ের পারিবারিকভাবে অন্য ছেলের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পর ওই মেয়ের স্বামীকে একটি ফেসবুক একাউন্ট থেকে মেয়ের কিছু আপত্তিকর ছবি প্রেরণ করা হয়। এরপর থেকেই মেয়ে ও তার স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়ন শুরু হয়। এতে ভূক্তভোগী মেয়ের ধারণা এ ছবিগুলো খালিদ সরবরাহ করেছে। পরবর্তীতে তিনি (মেয়ে) তার সাবেক প্রেমিকের বিরুদ্ধে মতিহার থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেন। এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার রাতে খালিদকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদারবক্স হলের পাশ থেকে ডিবি পরিচয়ে গ্রেফতার করে পুলিশ।
ভুক্তভোগী খালিদ আপত্তিকর ছবি সরবরাহের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সালে নুসরাতের বিয়ে হয়েছে। এক বছর পর কেন আমি ছবি দিব ? তবে কে বা কারা এটা করেছে কিছুই জানি না।
এ বিষয়ে জানতে বিশ^বিদ্যালয় শাখা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি রবিউল সরকার রুবেল ইনকিলাবকে জানান, ‘খালিদ আসলে এ কাজে জড়িত কিনা আমি নিশ্চিত নই। মামলার কাগজপত্র পর্যালোচনা করে খালিদের বিষয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর ড. লুৎফর রহমান বলেন, এক মেয়ের মামলার ঘটনায় মতিহার থানায় পুলিশ খালিদকে গ্রেফতার করেছে।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান বলেন, পর্নোগ্রাফি মামলায় খালিদ নামের এক শিক্ষার্থীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।