পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ঈদুল আজহার আগে সিন্ডিকেট করে অনৈতিক ও বে-আইনিভাবে মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে ঈদ পর্যন্ত পেঁয়াজসহ অন্য নিত্যপণ্যের মূল্য নির্ধারণ এবং তা ঘোষণার দাবিতে ভোক্তা অধিকার সংস্থা ‘কনসাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি (সিসিএস)’ নোটিশ পাঠিয়েছে। নোটিশে নিত্যপণ্যের মূল্য নির্ধারণ ও ঘোষণা না করা হলে তার কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের (ডিএনসিআরপি) মহাপরিচালক ও ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) চেয়ারম্যানের কাছে এ নেটিশ পাঠানো হয়েছে।
ঈদের একমাস আগেই সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা সিসিএসের পক্ষে ডাক ও রেজিস্ট্রি যোগে এ নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আব্দুল মোমিন।
নোটিশে বলা হয়েছে, ঈদকে সামনে রেখে সম্প্রতি অনৈতিক ও অবৈধ সিন্ডিকেট করে পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি করা হয়েছে। বিশেষতঃ পেঁয়াজের পর্যাপ্ত মজুদ থাকার পরও মূল্য দ্বিগুণ করা হয়েছে। নোটিশে আরও বলা হয়েছে, আগামী তিন দিনের মধ্যে উপযুক্ত ব্যবস্থা বা জবাব না পেলে হাইকোর্টে এর প্রতিকার চেয়ে রিট করা হবে।
উল্লেখ্য, রাজধানীর বাজারে হঠাৎ দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। খুচরা বাজারে কয়েক দিনের ব্যবধানে ২৫ টাকার ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। ৩০ টাকার দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫৫ টাকায়। পেঁয়াজের দাম বাড়ার চিত্র টিসিবির দৈনিক বাজার মূল্য তালিকায়ও দেখা গেছে। তালিকা অনুযায়ী এক সপ্তাহ আগে যেখানে দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ২৫-৩০ টাকা, গত বুধবার সেটা বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫০ টাকায়। আমদানি করা পেঁয়াজের দাম এক সপ্তাহ আগে ছিল ২৮-৩৫ টাকা, তা বিক্রি হয়েছে ৪০-৪৫ টাকায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।