পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সদ্য পরলোকগত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে কোথায় দাফন করা হবে সে বিষয়ে ১৬ জুলাই সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা।
রোববার বিকেলে রাজধানীর বনানী জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের বিক্ষোভের মুখে ‘শোক কর্মসূচি’ ঘোষণাকালে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রশ্নের জবাবে মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, “জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী এখন পর্যন্ত সামরিক কবরস্থানে তাকে ‘কবর’ দেয়ার সিদ্ধান্ত বহাল রয়েছে। যেহেতু নেতাকর্মীরা মনে করে তার কবর পাবলিক প্লেসে উন্মুক্ত জায়গায় হোক এ বিষয়ে আমরা দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতার আলোচনা করব। তার পরিবারের সঙ্গে বসে আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। ১৬ জুলাই জানানো হবে।”
এ সময় দলের নেতাকর্মীরা দফায় দফায় এরশাদের কবর সামরিক কবরস্থানের পরিবর্তে ঢাকার যে কোনো উন্মুক্ত স্থানে দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করছিলেন।
মসিউর রহমান রাঙ্গা নেতাকর্মীদের ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আপনারা শান্ত থাকুন। নেতাকর্মীদের আবেগের বিষয়টি আমরা বুঝি। নেতাকর্মীদের ইচ্ছা অনুযায়ী এরশাদের দাফন হবে। এ বিষয়ে আমাদের দলের শীর্ষ নেতারা ও তার পরিবার ঠিক করবে।’
এরশাদ কবর কোথায় চেয়েছিলেন এমন প্রশ্নের জবাবে রাঙ্গা বলেন, ‘উনি চেয়েছিলেন বনানী সামরিক কবরস্থানে। যদি সেখানে না হয় তাহলে পাবলিক প্লেসে উন্মুক্ত স্থানে সমাহিত করা হবে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য আজম খান, আতিকুর রহমান, লিয়াকত হোসেন খোকা এমপি, রেজাউল ইসলাম ভুইয়া, এটিইউ এম তাজ রহমান, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ভাইস চেয়ারম্যান জহিরুল আলম রুবেল, মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, বেলাল হোসেন, মাসুদুর রহমান মাসুদ, সুমন আশরাফ, মিজানুর রহমান মিরু প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।