পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বর্ষার বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগাড়া এলাকায় অসংখ্য ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ঠাকুরদীঘি পাড় থেকে চুনতি জাঙ্গালিয়া এলাকা পর্যন্ত প্রায় ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে কয়েকশত ছোট বড় গর্ত সৃষ্টি হয়।
প্রতি বছর বর্ষা এলেই এসব গর্তের সৃষ্টি হয়। বর্ষা শেষে গর্তগুলো ভরাট করে দেওয়া হয়। যার কারণে পুরো বর্ষার সময়টা চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয় দক্ষিণ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও টেকনাফের বাসিন্দাদের। যানবাহন চলাচল করে চরম ঝুঁকি নিয়ে। দুর্ভোগে পড়েন যাত্রী সাধারণ ও পথচারীরা। পানির ছিটকে পথচারীদের কাপড়-চোপড় নষ্ট হয়। পর্যটন নগরী কক্সবাজার যাওয়ার একমাত্র পথ এটি। মহাসড়কে খানাখন্দকের কারণে যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা। সড়কের বেহাল অবস্থার কারণে গাড়ি চলছে ধীর গতিতে। ফলে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছতে মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে। এছাড়াও সড়কে বাড়ছে যানজট। শীঘ্রই গর্তগুলো ভরাট করা না হলে বর্ষার পুরোটা সময়ই মানুষদের চরম ভোগান্তিতে থাকতে হবে। এছাড়াও গর্তগুলোও দিন দিন বড় হয়ে ডোবায় পরিণত হচ্ছে।
বটতলী শহর পরিচালনা কমিটির সদস্য মিছবাহ উদ্দিন রাজিব জানান, বৃষ্টি পড়লেই মহাসড়কে ছোট বড় অনেক গর্তের সৃষ্টি হয়। মূলত নিম্নমানের কাজের কারণেই বর্ষাকালে এক পসলা বৃষ্টিতেই এসব গর্ত হয়। তাই আরকান সড়ক টেকসই করতে কাজের মান বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই।
সূত্র জানায়, প্রতি বছর সরকারের রাজস্ব ও উন্নয়ন আয় থেকে এ সড়ক সংস্কার করা হয়। মহাসড়কে প্রতি বর্ষায় গর্ত ও খানাখন্দকের সৃষ্টি হলে সড়ক ও জনপদ বিভাগ(সওজ) কর্তৃপক্ষ জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করে থাকে। বছর তো দূরের কথা সংস্কারের পর বর্ষার এক বৃষ্টিতেই ধুয়ে যায় সড়কের বিটুমিন। যার কারণে সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট-বড়-মাঝারি গর্তের। সড়কের এই বেহাল দশার মূলকারণ নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহার ও লবণ বোঝাই ট্রাক থেকে লবণাক্ত পানি।
এ ব্যাপারে দোহাজারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহিদ হোসেন জানান, আরকান সড়কে ছোট বড় গর্ত সৃষ্টি হওয়ার বিষয়টি আমাদের জানা আছে। বৃষ্টি কমে গেলে সড়ক সংস্কারের কাজ শীঘ্রই শুরু করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।