২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
আগে মানুষ ভাবতো- শ্বেতী ভাল হয় না। মানুষ শ্বেতীর কথা শুনলেই আঁতকে উঠতো। বর্তমানে সে ধারণাটির বিলুপ্তি ঘটেছে। এর মূল চাবিকাঠি হলো-কসমেটিক সার্জারি মিনি-পাঞ্চ গ্রাফটিং।
শ্বেতী রোগ : এটি হলো ত্বকে দুধের মতো সাদা একটি রোগ। যার কারণ আজো জানা যায়নি। তবে ৩০-৩৫% ক্ষেত্রে পারিবারিক ইতিহাস আছে।
ল্যাব-পরীক্ষা : শ্বেতী রোগের সফল চিকিৎসা ল্যাব-পরীক্ষার উপর নির্ভরশীল। যেমন :
* উড্্স ল্যাম্প পরীক্ষা * রক্ত, প্র¯্রাব ও মলের রুটিন পরীক্ষা * রক্তের সুগার, ভিডিআরএল টেস্ট, এইচবিএসএজি এবং রক্তের বিশেষ হরমোন এনালাইসিস্্ ইত্যাদি।
মিনি-পাঞ্চ গ্রাফটিং : এটি হলো এক ধরনের কসমেটিক অপারেশন, যেটি স্থিতিশীল শ্বেতী রোগের চিকিৎসায় এক নবজাগরণ সৃষ্টি করেছে। আক্রান্ত জায়গা থেকে ২ সিমি:পাঞ্চ দিয়ে গোলাকার সুষম ত্বক অপসারণ করে অত্যন্ত সুনিপুণ প্রক্রিয়া অন্য কোন সুস্থ ত্বক থেকে একই আকৃতির গোলাকার সুষম ত্বক গ্রাফটিং করে এটি সম্পাদন করা হয়।
উপসংহার : কসমেটিক অপারেশনটি অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ত্বক বিশেষজ্ঞ ও কসমেটিক সার্জনের মাধ্যমে করতে হবে। তবেই এর ভাল ফল পাওয়া যাবে। তাই আর দেরি নয়, আসুন সার্জারিটি গ্রহণ করুন, সুস্থ হয়ে উঠুন।
ষ ডা. এ কে এম মাহমুদুল হক খায়ের
ত্বক, যৌন, সেক্স ও এলার্জি বিশেষজ্ঞ
এবং কসমেটিক সার্জন
সিনিয়র কনসালটেন্ট, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
ফোন : ০১৭১৯২১৯৪২৯, ০২৯৩৪২৮৭৬।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।