মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
লোকসভা নির্বাচনের আগে থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গন। নির্বাচনের পরও সেই উত্তাপ কমেনি। এবার রাজ্যগুলোতে প্রেসিডেন্টের শাসন জারির পরিকল্পনার বিষয়ে ক্ষমতাসীন বিজেপির কড়া সমালোচনা করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খবর এনডিটিভি ও এবিপির। মঙ্গলবার এক সভায় অংশ নিয়ে তৃণমূল নেত্রী মমতা বলেন, বিষয়টি এত সহজ নয়; বলা খুব সহজ। তারা পারলে আগে নিজেদের দলকে (বিজেপি) নিয়ন্ত্রণ করুক। আমরা কেউ হাতে চুড়ি পরে বসে নেই। বাংলাকে আঘাত করলে সে আঘাত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে বলেও হুঁশিয়ার করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে বিজেপি অপপ্রচার চালাচ্ছে দাবি করে মমতা বলেন, রাজনৈতিকভাবে শান্তিপূর্ণ না হলেও অর্থনৈতিকভাবে বাংলার পরিস্থিতি খারাপ নয়। তিনি আরও বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসার পর থেকে গত আট বছরে রাজ্যের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বদলে গেছে। রাজনৈতিকভাবে বাংলা হয়তো শান্তিপূর্ণ নয়; কিন্তু অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কোনো খারাপ হয়নি। অথচ কিছু মানুষ প্রচার করে বেড়াচ্ছেন, বাংলার পরিস্থিতি খারাপ ও শান্তিপূর্ণ নয়। এর আগে এক সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, অশান্তির মূলে বিজেপি। বাংলা শান্তির রাজ্য, সা¤প্রদায়িক স¤প্রীতির রাজ্য। বিজেপি এখানে অশান্তি করতে চায়। দাঙ্গা বাধাতে চায়। এই রাজ্যের শান্তি কেড়ে নিতে চায়। কিন্তু বাংলার মানুষ বিজেপির সেই আশা পূর্ণ করতে দেবে না। বিজেপির গুÐাদের শায়েস্তা করবে রাজ্য সরকার। সম্প্রতি উত্তর ২৪ পরগনা পোনিার সন্দেশখালীতে বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষে তিন বিজেপিকর্মী ও এক তৃণমূলকর্মী নিহত হন। ওই ঘটনার পর বিজেপি বারবার দাবি তুলেছে, রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হয়েছে। বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে ভেঙে নিয়ে নতুনভাবে রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতায় আসার পথ প্রশস্ত করবে কিনা, এমন প্রশ্নও উঠছে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক অঙ্গনে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি দিল্লিতে গিয়ে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। এতে রাজ্য সরকার ভেঙে দেয়ার বিষয়টি জোরালো হয়ে উঠেছে। সোমবার পশ্চিমবঙ্গ সচিবালয় নবান্নে রাজ্য প্রশাসনিক এক বৈঠকের পর মমতাও একই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিজেপি রাজ্য সরকারকে ভেঙে দেয়ার পাঁয়তারা করছে। এনডিটিভি, এবিপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।