Inqilab Logo

শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৪ মে, ২০১৯, ২:৩৮ পিএম

বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে মহিলা দলের নেতাকর্মীরা। শুক্রবার (২৪ মে)  সকাল সাড়ে ১০টায় মহিলা দলের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণে একটি বিক্ষোভ মিছিল নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে আবারও নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। মিছিলে মহিলা দলের নেতাকর্মীরা বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নি:শর্ত মুক্তির দাবিতে সোচ্চার কন্ঠে শ্লোগানে শ্লোগানে রাজপথ প্রকম্পিত করেন।

মিছিল শেষে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক পথসভায় বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের শেষ চিহ্নটুকু মুছে ফেলেছেন। ক্ষমতায় চিরস্থায়ীভাবে থাকার জন্যই ৩০ ডিসেম্বর মধ্যরাতের নির্বাচন করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে রেখেছেন। আর সেজন্যই মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে নির্বাচনের ১০ মাস পূর্বেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাবন্দী করেছেন। বর্তমান শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা নিরাপদ করার জন্য তাদের  ভয়াবহ দু:শাসন নিয়ে কেউ যেন টু শব্দ করতে না পারে সেই কারণেই নির্দোষ বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে এখন বাকশালের গুণকীর্তন শুরু করেছেন। সর্বকালে সর্বদেশে অগণতান্ত্রিক একদলীয় সরকার জনগণের স্বার্থের প্রতি থাকে উদাসীন। বাংলাদেশের নব্য বাকশালী সরকার জনস্বার্থকে তোয়াক্কা করছে না বলেই আজ কৃষক-শ্রমিকরা হাহাকার করছেন। কৃষকরা ধানের ন্যায্য মূল্য না পেয়ে ক্ষেতে আগুন দিচ্ছেন, নারী-শিশু নির্যাতনসহ গুম-খুন-অপহরণ-গুপ্তহত্যা ও বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। শ্রমিকরা মাসের পর মাস বেতন না পেয়ে অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে। দেশজুড়ে চরম নৈরাজ্য বিরাজ করছে, অথচ শেখ হাসিনা কোন কিছুকে তোয়াক্কা না করে দেশের জমিদার সেজেছেন। দেশের মানুষ ধ্বংস হয়ে যাক তাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর জনসমর্থনহীন সরকারের কিছুই আসে যায় না। শেখ হাসিনার একটাই লক্ষ্য কিভাবে বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কষ্ট দিয়ে তিলে তিলে নি:শেষ করে ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করা যায়। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকারের অপশাসন জনগণ সকল শক্তি দিয়ে রুখে দিবে। গণতন্ত্র পূণ:রুদ্ধার ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করতে এখন সংগ্রামী জনতা রাজপথে নেমে আসার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। আমি আবারও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নি:শর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি।”
মিছিলে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি জেবা খান, মহিলা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভানেত্রী পেয়ারা মোস্তফা, শামসুন্নাহার বেগম, শাহজাদী কহিনুর, মিনা বেগম, নাজনীন, গুলশান আরা মিতা, নিলুফা ইয়াসমিন নিলু, সাবিনা ইয়াসমিনসহ কয়েকশো নেতাকর্মী অংশ নেন।  খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল

স্টাফ রিপোর্টার  
বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে মহিলা দলের নেতাকর্মীরা। শুক্রবার (২৪ মে)  সকাল সাড়ে ১০টায় মহিলা দলের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণে একটি বিক্ষোভ মিছিল নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে আবারও নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। মিছিলে মহিলা দলের নেতাকর্মীরা বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নি:শর্ত মুক্তির দাবিতে সোচ্চার কন্ঠে শ্লোগানে শ্লোগানে রাজপথ প্রকম্পিত করেন।
মিছিল শেষে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক পথসভায় বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের শেষ চিহ্নটুকু মুছে ফেলেছেন। ক্ষমতায় চিরস্থায়ীভাবে থাকার জন্যই ৩০ ডিসেম্বর মধ্যরাতের নির্বাচন করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে রেখেছেন। আর সেজন্যই মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে নির্বাচনের ১০ মাস পূর্বেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাবন্দী করেছেন। বর্তমান শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা নিরাপদ করার জন্য তাদের  ভয়াবহ দু:শাসন নিয়ে কেউ যেন টু শব্দ করতে না পারে সেই কারণেই নির্দোষ বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে এখন বাকশালের গুণকীর্তন শুরু করেছেন। সর্বকালে সর্বদেশে অগণতান্ত্রিক একদলীয় সরকার জনগণের স্বার্থের প্রতি থাকে উদাসীন। বাংলাদেশের নব্য বাকশালী সরকার জনস্বার্থকে তোয়াক্কা করছে না বলেই আজ কৃষক-শ্রমিকরা হাহাকার করছেন। কৃষকরা ধানের ন্যায্য মূল্য না পেয়ে ক্ষেতে আগুন দিচ্ছেন, নারী-শিশু নির্যাতনসহ গুম-খুন-অপহরণ-গুপ্তহত্যা ও বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। শ্রমিকরা মাসের পর মাস বেতন না পেয়ে অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে। দেশজুড়ে চরম নৈরাজ্য বিরাজ করছে, অথচ শেখ হাসিনা কোন কিছুকে তোয়াক্কা না করে দেশের জমিদার সেজেছেন। দেশের মানুষ ধ্বংস হয়ে যাক তাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর জনসমর্থনহীন সরকারের কিছুই আসে যায় না। শেখ হাসিনার একটাই লক্ষ্য কিভাবে বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কষ্ট দিয়ে তিলে তিলে নি:শেষ করে ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করা যায়। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকারের অপশাসন জনগণ সকল শক্তি দিয়ে রুখে দিবে। গণতন্ত্র পূণ:রুদ্ধার ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করতে এখন সংগ্রামী জনতা রাজপথে নেমে আসার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। আমি আবারও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নি:শর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি।”
মিছিলে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি জেবা খান, মহিলা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভানেত্রী পেয়ারা মোস্তফা, শামসুন্নাহার বেগম, শাহজাদী কহিনুর, মিনা বেগম, নাজনীন, গুলশান আরা মিতা, নিলুফা ইয়াসমিন নিলু, সাবিনা ইয়াসমিনসহ কয়েকশো নেতাকর্মী অংশ নেন।  


 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খালেদা জিয়া

২৫ অক্টোবর, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ