পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে বিএনপি'র চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একটি ছোট্ট অপারেশন চলছে। আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২টায় তাঁকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়েছে বলে হাসপাাতালের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে হাসপাতালে যান। আজ বিকেল ৪টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে একটি সংবাদ ব্রিফিংও করবেন ফখরুল ইসলাম।
সংবাদ মাধ্যমকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বিকেলে সংবাদ সম্মেলন রয়েছে। সেখানে বিস্তারিত জানানো হবে।
জানা গেছে, দুপুর সাড়ে ১২টার পর ১০ তলার কেবিন ব্লক থেকে খালেদা জিয়াকে তিন তলার অস্ত্রপচার কক্ষে নিয়ে আসা হয়। এ সময় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ছাড়াও খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। গত ১২ অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। প্রায় সপ্তাহখানেক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে খালেদা জিয়াকে। তবে পরিবার বা দলের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরিস্থিতি নিয়ে এতোদিন কেউ কথা বলেননি। এবার তাঁর চিকিৎসাকে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক বিষয়ের মধ্যে রাখা হচ্ছে বলে একাধিক নেতা বলেছেন। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিষয়ে তাঁর বোন সেলিমা রহমানও কিছু বলতে রাজি হননি। গতকাল সন্ধ্যায় তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
গত এপ্রিল মাসে তিনি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হন। বাসায় চিকিৎসা নিয়ে করোনা থেকে সেরে উঠলেও শারীরিক জটিলতা দেখা দেওয়ায় ২৭ এপ্রিল তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একপর্যায়ে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়। প্রায় দুই মাস তিনি সিসিইউতে ছিলেন। ১৯ জুন তিনি বাসায় ফেরেন।
এর মধ্যে করোনার টিকা নেওয়ার জন্য খালেদা জিয়া দুই দফায় মহাখালীর শেখ রাসেল ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে যান। ১৯ জুলাই করোনার প্রথম ডোজ টিকার নেওয়ার পর ১৮ আগস্ট দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেন খালেদা জিয়া। কিন্তু বাসায় কিছুদিন ধরে তাঁর শরীরের তাপমাত্রা ওঠানামা করছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।