পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে দলীয় উদ্যোগ অব্যাহত আছে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, চেয়ারপারসনকে বিদেশে প্রেরণের জন্য সরকারের অনুমতির বিষয়টি দলের দিক থেকে প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এখন পর্যন্ত তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। অগ্রগতি হলে আমরা অবশ্যই আপনাদেরকে জানাব।
রোববার (২৭ জুন) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বর্তমানে কেমন? জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সি ইজ ফিলিং বেটার। প্রত্যেকদিন উনার (খালেদা জিয়া) চেকআপ হয়। টিম অব ডক্টরস আছেন যারা রাত্রে গিয়ে ডা. এএফএম সিদ্দিকী ও এজেডএম জাহিদ হোসেন সাহেব চেক আপ করেন। সপ্তাহে একদিন করে এখন গোটা টিম তাকে দেখবেন।
গত ২০ জুন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেয়ার ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়। গত শনিবার স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও চেয়ারপারসনের শারীরিক পরিস্থিতি তুলে ধরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গত ১৯ জুন বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে ৫৩ দিন চিকিৎসা পর খালেদা জিয়া তার গুলশানের বাসায় ‘ফিরোজায়’ ফেরেন। এভারকেয়ার হাসপাতালে করোনা সংক্রামণ ঝুঁকি থাকার কারণে তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয়।
গত ১১ এপ্রিল গুলশানের বাসায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন বিএনপি চেয়ারপারসন। সেখানেই তার চিকিৎসা নেন। পরে পোস্ট কোভিড জটিলতা নিয়ে গত ২৭ এপ্রিল তাকে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্রথম কয়েকদিন কেবিনে চিকিৎসাধীন থাকলেও ফুসফুসের জটিলতা ভয়ংকর আকার ধারণ করলে বিএনপি চেয়ারপারসনকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। সেখানে একমাস ছিলেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।