পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সম্ভবত এটিই বিশ্বের সব থেকে বড় প্রাকৃতিক মুক্তা। মুক্তাটির ওজন ২৭.৬৫ কেজি। এক কানাডিয়ান ব্যক্তি সম্প্রতি এটি বিশ্বের সামনে এনেছেন। ২৭.৬৫ কেজির এই মুক্তোটির নামও রাখা হয়েছে তার ওজনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, ‘গিগা পার্ল’। কানাডার আব্রাহাম রেয়েস (৩৪) জানিয়েছেন এটি তিনি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন।
ঘি রঙের প্রাকৃতিক মুক্তোটির বয়স আনুমানিক ১০০০ বছর। একটি দৈত্যাকার ঝিনুকের ভিতর থেকে মুক্তাটি পাওয়া গিয়েছিল। সেটি আব্রাহামের নানা ফিলিপিন্সের এক মৎস্যজীবীর কাছ থেকে কিনে এনেছিলেন। ১৯৯৫-এ উপহার দিয়েছিলেন আব্রাহামের খালাকে। সেই থেকে এটি আব্রাহামের খালার কাছেই ছিল। তবে তাদের পরিবারের কেউই এতদিন পর্যন্ত জানতেন না এই বড় পাথরের মতো বস্তুটি আসলে একটি প্রাকৃতিক মুক্তো। কারণ এর আকার মোটেই প্রচলিত মুক্তার মতো নয়। বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে ২০১৬ সালে আব্রাহামের খালা তার সম্পত্তি কমিয়ে দিতে আত্মীয়দের মধ্যে ভাগ করে দিচ্ছিলেন বিভিন্ন জিনিস। সেই সময় মুক্তাটি আব্রাহামের ভাগে পড়ে। তারপরেই জানা যায় এটি একটি বিশালাকার প্রাকৃতিক মুক্তো।
সম্প্রতি আব্রাহাম মুক্তাটি পুরাতত্ত¡বিদদের দেখান। তারা জানিয়েছেন, এটির বর্তমান বাজার দর ৬ থেকে ৯ কোটি মার্কিন ডলার। এখন এই বিশাল মুক্তাটি একটি ২২ ক্যারেটের সোনার অক্টোপাসের বাহু বন্ধনে রাখা হয়েছে। আব্রাহাম জানিয়েছেন, তিনি এটি বিক্রি করবেন না। তবে সবার দেখার সুযোগ করে দিতে বিভিন্ন মিউজিয়ামে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করবেন। আব্রাহামের কথায়, বিশ্বের মানুষের সত্যিই জানা উচিত, এই রকম একটি জিনিস বাস্তবেই আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।