মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ব্যয়-বৃদ্ধি করা হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের নীতিমালা অনুযায়ী বিগত সাত বছরের মধ্যে এই প্রথমবারের মতো এ ব্যয় বাড়ানো হলো। সোমবার স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিচ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (সিপরি) প্রকাশিত নতুন এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। খবর এএফপি’র। সিপরির হিসাব অনুযায়ী, গত বছর বিশ্বব্যাপী সামরিক ব্যয় ২.৬ শতাংশ বেড়ে ১.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এ নিয়ে দ্বিতীয় বছরের মতো বিশ্বব্যাপী সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি পেল। আর এটি হচ্ছে ১৯৮৮ সালের পর সর্বোচ্চ সামরিক ব্যয়। সিপরি’স আর্মস অ্যান্ড মিলিটারি এক্সপেনডিচার (এএমইএক্স) কর্মসূচির পরিচালক অডি ফ্লিউরেন্ট বলেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের গৃহীত ২০১৭ সালের নতুন অস্ত্র সংগ্রহ কর্মসূচি বাস্তবায়নে মার্কিন সামরিক ব্যয় বৃদ্ধির এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।’ অপরদিকে, সউদী আরবের প্রতি নিজের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘মেইক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’র এক র্যালিতে তিনি বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক খাতে সউদী আরবের কাছ থেকে অর্থ পেতে তিনি তার কৌশল অব্যাহত রাখবেন। উইসকনসিনের গ্রিন বে’তে এক র্যালিতে ট্রাম্প বলেন মার্কিন কোম্পানিগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ টাকার পণ্য কেনায় সউদী সরকারকে সমর্থন করা অব্যাহত রাখবেন তিনি। ‘মেইক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’র র্যালিতে সমর্থকদের উদ্দেশে ট্রাম্প বলেন, ‘তাদের (সউদী আরব) কিছু না থাকলেও টাকা আছে, ঠিক? তারা আমাদের কাছ থেকে বিপুল টাকার পণ্য কেনে, তারা ৪৫ হাজার কোটি ডলারের পণ্য কিনেছে। অনেকেই আছে সউদী আরবের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করতে চায়...আমি তাদের হারাতে চাই না’। তবে ট্রাম্প কোথা থেকে ৪৫ হাজার কোটি ডলারের হিসাব নিয়েছেন তা এখনও পরিষ্কার নয়। তবে পলিটিফ্যাক্ট নামে একটি পর্যবেক্ষক ওয়েবসাইট এই পরিমাণকে এর আগে মিথ্যা বলে অভিহিত করেছিল। র্যালিতে সউদী বাদশাহ সালমানের সঙ্গে সা¤প্রতিক এক ফোনকলের ঘটনা বর্ণনা করেন ট্রাম্প। ওই ফোনকলে সউদী বাদশাহর কাছে মার্কিন নিরাপত্তার বিনিময়ে আরও বেশি অর্থ দাবি করেন। ট্রাম্প বলেন, ‘একটি দেশ রক্ষায় আমরা ৪৫০ কোটি ডলার ব্যয় করছি, আর তারা ধনী। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।