পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে নেত্রকোনার দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দণ্ডিতরা হলেন- হেদায়েত উল্লাহ ও সোহরাব ফকির।
অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় বুধবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় দেন।
২১৮ পৃষ্ঠার রায়ে দণ্ডিতদের বিরুদ্ধে আটক অপহরণ, নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, হত্যা, গণহত্যা এবং দেশত্যাগে বাধ্যকরার মতো অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে উল্লেখ করা হয়। মঙ্গলবার একই বেঞ্চ রায়ের জন্য আজকের এ দিন ধার্য করেন।
এর আগে ২০১৭ সালের ১০ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেয়ার আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
এ মামলার আসামি ছিলেন তিনজন। তারা হলেন- শান্তি কমিটির সদস্য হেদায়েত উল্লাহ ওরফে মো. হেদায়েতুল্লাহ ওরফে আঞ্জু বিএসসি (৮০), এনায়েত উল্লাহ ওরফে মঞ্জু (৭০) ও সোহরাব ফকির ওরফে সোহরাব আলী ওরফে ছোরাপ আলী (৮৮)। আঞ্জু-মঞ্জু দুই ভাই। তিনজনের মধ্যে মঞ্জু ও রাজাকার ছোরাপ আটক ছিলেন।
২০১৭ সালের ২৫ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মারা যান এনায়েত উল্লাহ ওরফে মঞ্জু। ২০১৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন প্রধান সমন্বয়ক আবদুল হান্নান খান।
৪০ জনের সাক্ষ্যে তাদের বিরুদ্ধে আটক অপহরণ, নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, হত্যা, গণহত্যা এবং দেশত্যাগে বাধ্য করার মতো অপরাধের সন্ধান পাওয়া গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।