এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে হুয়াওয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা উল্লেখ করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। স্পেনের বার্সেলোনায় অনুষ্ঠিত মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অনুষ্ঠানে তিনি হুয়াওয়ের স্টল পরিদর্শন করেন। হুয়াওয়ের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রেসিডেন্ট জেমস উ এবং বাংলাদেশের সিইও ঝাং জেংজুন এ সময় সাথে ছিলেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, বাংলাদেশ ভিশন-২০২১ এর দিকে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। আমরা যদি সত্যিকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ দেখতে চাই তাহলে আমাদের বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে এবং ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি), অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর), ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) ইত্যাদি প্রযুক্তিকে প্রহণ করতে হবে। আমি হুয়াওয়ের স্টল পরিদর্শন করেছি। তাদের অনেক উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে এবং এমডাব্লিউসিতে তারা ইতোমধ্যে তাদের অনেক অত্যাধুনিক সল্যুশন নিয়ে এসেছে। এটি খুবই আশার বিষয় যে হুয়াওয়ে বাংলাদেশের নেটওয়ার্কিং অবকাঠামো নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে।
হুয়াওয়ের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রেসিডেন্ট জেমস উ বলেন, হুয়াওয়ে সবসময় নতুনত্বের উপর আস্থা রেখে গ্রাহকের চাহিদাগুলোকে প্রাধান্য দেয়। গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে এবং তাদের জীবনকে আরো ডিজিটাল করতে আমরা সর্বদা শক্তিশালী প্রযুক্তি, উদ্ভাবনী কম্পিউটিং অভিজ্ঞতা, টেলিকম নেটওয়ার্ক, আইটি সমাধান, স্মার্ট ডিভাইস এবং ক্লাউড পরিষেবা সরবরাহ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। হুয়াওয়ে যত দ্রুত সম্ভব একটি সম্পূর্ণরূপে সংযুক্ত ও বুদ্ধিমান বিশ্ব গঠনের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের সহায়তায় হুয়াওয়ে সেখানে সফলতার সাথে ২০ বছর পূর্ণ করেছে এবং ‘ভিশন ২০২১’ প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে। নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক, শক্তিশালী ডিভাইস এবং সহজতম ক্লাউড কম্পিউটিং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্মাণ করতে চাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।