২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
গর্ভাবস্থায় মায়ের স্বাস্থ্য শিশুর স্বাস্থ্যের ওপর অনেক প্রভাব ফেলে। একমাত্র সুস্থ মা জন্ম দিতে পারেন সুস্থ শিশুর । মায়ের অসুস্থতা শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশকে বাধাগ্রস্থ করতে পারে নানাভাবে। গর্ভাবস্থায় নানা রকম সমস্যা হয়। সবারই প্রায় এসব সমস্যা হয়। অথচ কিছু নিয়ম এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো চললে অনেক ভাল থাকা যায় এসময়।
গর্ভাবস্থায় বুক জ্বালা একটি অতি সাধারণ বিষয়। অনেকেই এই সময় কষ্ট পায়। ক্রমবর্ধমান ভ্রুণের জন্য জরায়ু পাকস্থলীর ওপর চাপ সৃষ্টি করে।তার ফলে খাবার অনেকক্ষণ পাকস্থলীর মধ্যে থেকে যায়। পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড থাকে। গর্ভাবস্থায় পাকস্থলীর এসিড খাদ্যনালীতে চলে আসে এবং গলা এবং বুক জ্বালা করে।এছাড়া প্রেজেসটেরন হরমোন অন্ত্রের গতি কমিয়ে দেয়। ফলে কমে যায় হজম প্রক্রিয়া। গর্ভাবস্থায় সব ওষুধও নিরাপদ নয়। তাই এসময় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। বুক জ্বালা থেকে রক্ষা পেতে গর্ভাবস্থায় ভাজাপোড়া খাবার পরিহার করতে হবে। ভাজা পোড়া খাবার প্রায় সবারই প্রিয়। কিন্তু এই সময় এসব খাবার বেশি সমস্যা করতে পারে। চর্বি ও মশলাদার খাবারও এই সময়ে বন্ধ রাখতে হবে। সহজপাচ্য খাবার অল্প অল্প করে এবং বারে বারে খেতে হবে। গর্ভাবস্থায় খাওয়ার পর পরই শুতে যাওয়া উচিত নয়। খাবার পর প্রায় ঘণ্টাখানেক হাঁটাচলা করা ভালো। এসিড কমানোর সব ওষুধ গর্ভাবস্থায় নিরাপদ নয়। তবে গর্ভাবস্থায় এসিড কমানোর বিভিন্ন নিরাপদ ওষুধও আছে। এসব ওষুধ অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে খেতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।