নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
পয়েন্ট তালিকার তলানীতে থাকা দুই দলের লড়াই। দুই দলেরই পরের রাউন্ডে যাওয়ার আশা ক্ষীণ। তবে উভয়ের সামনে এটি ছিল ধারাবাহীক ব্যর্থতা থেকে বের হয়ে আসার সুযোগ। সেই লক্ষ্যে সিলেট সিক্সার্সের বিপক্ষে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভালো অবস্থানেই ছিল খুলনা টাইটান্স।
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খুলনার করা ৯ উইকেটে ১৭০ রানের জবাবে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সিলেট ১১ ওভারে ৪ উইকেটে করে ৮২ রান। সিলেট ইনিংসের প্রথম বলেই লিটন দাসকে বোল্ড করে দেন সুবাশিস রয়। এরপর শুরু হয় তাইজুল ইসলামের ঘুর্ণী জাদু। পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার আগে ফেরান জাতীয় দলে ফেরা সাব্বির রহমানকে (১২ বলে ১৩)। ক্রিজে স্থায়ী হতে দেননি আফিফ হোসেন (২৪ বলে ২৯) ও অলক কাপালিকেও (১৬ বলে ১১)। ৯ ওভারের মধ্যে ৫৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় সিলেট। এরপর এসেই মার শুরু করেন মোহাম্মদ নওয়াজ (১০ বলে ১৯*) ও নিকোলাস পুরান (৩ বলে ৭*)।
এর আগে ব্রান্ডান টেইলর (৩১ বলে ৪৮) ও জুনায়েদ সিদ্দিকের (২৩ বলে ৩৩) ৬.৫ ওভারে ৭৩ রানের উদ্বোধনী জুটিতে খুলনার শুরুটা ছিল উড়ন্ত। কিন্তু রান তোলার এই ধারাবাহীকতা ধরে রাখতে পারেননি আল-আমিন (২), নাজমুল হোসেন শান্ত (১৭), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ((৩), আরিফুল হকরা (০)। বিনা উইকেটে ৭৩ থেকে ১১৬ রানে তারা হারিয়ে বসে ৬ উইকেট। এরপরও যে তারা লড়াই করার জন্য মাঝারি মানের পুঁজি গড়তে পারে তা ডেভিড ওয়াইজের কল্যাণে। শেষ ওভারে আউট হওয়ার আগে ২৫ বলে দুটি করে ছক্কা চারে ৩৮ রান করেন দক্ষিণ আফ্রিকান অলরাউন্ডার। মাঝের সময়টাতে খুলনার ইনিংসকে টালমাটাল করে দেন অলক কাপালি। ২২ রানে সাবেক জাতীয় দলের অলরাউন্ডার তুলে নেন ৪ উইকেট। দুটি করে নেন নেওয়াজ ও তাসকিন আহমেদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।