২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
শুধু রান্নার স্বাদ বাড়াতেই নয়, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতেও কালোজিরার ব্যবহার হয়ে আসছে প্রাচীন কাল থেকেই । আবহাওয়ার পরিবর্তনে হঠাৎ ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশিজনিত সমস্যার উপশমে কালোজিরা অত্যন্ত কার্যকরী ঔষধি উপাদান।
কালোজিরাতে রয়েছে ফসফরাস, ফসফেট ও আয়রন। এইসব খনিজ শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত খাদ্যতালিকায় কালোজিরা রাখা জরুরি। সর্দি-কাশির সমস্যা মোকাবিলা ছাড়াও কালোজিরার একাধিক আশ্চর্য স্বাস্থ্যগুন রয়েছে যেগুলি হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই। আসুন কালোজিরার আশ্চর্য সব স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-
কালোজিরার আয়রন ও ফসফেট শরীরে অক্সিজেনের ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই শ্বাস কষ্টজনিত সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পথ্য হিসেবে কালোজিরা অত্যন্ত কার্যকরী।
বর্ষায় পেটের সমস্যা থাকলে কালোজিরা রাখুন মেনুতে । ভাজা কালোজিরা গুঁড়ো করে আধ কাপ দুধে মিশিয়ে খেলে তা পেটের সমস্যাকে দূরে রাখে।
কালোজিরার ফসফরাস রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর। শরীরের যে-কোনো জীবাণুর সংক্রমণ ঠেকাতে কালোজিরার ভূমিকা অসামান্য।
কালোজিরা অ্যান্টি-টক্সিনের কাজ করে। প্র¯্রাব নিয়মিত ও পরিষ্কার রাখতে সাহায্যে করে এই কলোজিরা ।
অনেকেরই বর্ষায় ঠান্ডা লেগে মাথা যন্ত্রণা বা মাথায় ঝিমঝিম করতে থাকে। ঘরোয়া উপায়ে তা কাটাতে হলে কাপড়ের পুঁটুলিতে কালোজিরা বেঁধে তা রোদে শুকোতে দিন। এর পর তা নাকের কাছে ধরলে বুকে, মাথায় জমে থাকা শ্লেষ্মা সহজেই বেরিয়ে যায়, মাথা ধরাও ছেড়ে যায়।
সাংবাদিক কলামিস্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।