নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
প্রতি বছরের ন্যায় এবারো অনুষ্ঠিত হলো বিজয় দিবস ক্রিকেট। শহীদ আবদুল হালিম জুয়েল ও শহীদ মোস্তককে স্মরণ করে আয়োজিত এ প্রদর্শনী ম্যাচটি থাকে ক্রিকেট ভক্তদের আকর্ষণের কেন্দ্রতে। আর এ ম্যাচে খালেদ মাসুদ পাইলটের শহীদ জুয়েল একাদশকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর শহিদ মোস্তাক একাদশ।
শুরুর দিকে ওয়ানডে সংস্করণে হলেও গত কয়েক বছর ধরে হালের নতুন সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে অনুষ্ঠিত হয় এ ম্যাচ। এদিন টস জিতে শহীদ জুয়েল একাদশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান শহীদ মোস্তাক একাদশের অধিনায়ক নান্নু। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা পায় শহীদ জুয়েল একাদশ। ৬৮ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়ে তোলেন দুই ওপেনার হান্নান সরকার ও এহসানুল হক সেজান।
এ ওপেনারের বিদায়ের পর চার নম্বরে নেমে দারুণ ব্যাট করেন অধিনায়ক পাইলটও। ফলে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬০ রানের লড়াকু স্কোরই পায় দলটি। ১৫ বলে ৫টি চার ও ১টি ছক্কায় দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৮ রানের ইনিংস খেলেন পাইলট। এছাড়া সেজান ৩৩ বলে ৩৫ এবং হান্নান ৩১ বলে ৩২ রান করেন।
১৬১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে হারুনুর রশিদ লিটনের ব্যাটে শুরুটা খারাপ করেনি শহীদ মোস্তাক একাদশ। ২১ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা। তবে দল জয়ের ভিত পায় পাঁচ নম্বরে ব্যাট করতে নামা ফয়সাল হোসেন ডিকেন্সের ব্যাটে। ৩৪ বলে ৩টি চার ও ২টি ছক্কায় ৫১ রানের ইনিংস খেলেন এ ব্যাটসম্যান। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন মোহাম্মদ রফিক ও অধিনায়ক নান্নু। রফিক ২৭ ও নান্নু ২৩ রানের ইনিংস খেলেন। ফলে ১ বল বাকী থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছায় শহীদ মোস্তাক একাদশ।
ক্রিকেট ম্যাচ হলেও মূলত এটা এক কথায় স্বাগতিকদের মিলন মেলা। বাংলাদেশের বিজয়ের আনন্দ তাই ম্যাচের জয়ে প্রভাব পরে না। যে দলই হারুক হাসি মুখেই মাঠ ছাড়েন সবাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।