পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিলেট-৩ (দক্ষিণসুরমা-ফেঞ্চুগঞ্জ-বালাগঞ্জ) আসনে বিএনপি তথা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের হয়ে মনোনয়ন যুদ্ধে নেমেছেন যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি ও সিলেট জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী। কর্মী বান্ধব কাইয়ুম চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে নির্বাচনী এলাকায় সক্রিয়ও। সরকার বিরোধী আন্দোলনে নেতাকর্মীদের সাথে সর্ম্পক রেখেছেন গভীরভাবে।
মাঠ রাজনীতিতে পরীক্ষিত হওয়ায় তার সাথে দলের নেতাকর্মীদের রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক। সেই বিবেচনায় দলের রাজনীতি ও রাজপথে কর্মীদের নিয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে কাইয়ুম চৌধুরী একটি ব্যান্ড। প্রতিপক্ষ রাজনীতি দলও তাকে সমীহ করে। নেতাকর্মীদের ধারনা টাকার জোরে মনোনয়ন বাগিয়ে নিতে পারেন শফি চৌধুরী। বিগত সময়ে সেরকম ট্র্যাডিশন বিএনপি নিয়ে ছিল। কিন্তু টাকার জোরে টিকিট বাগিয়ে নিয়ে এমপি হলেও রাজপথের রাজনীতিতে চরম মূল্য দিতে হয়।
দেখা গেছে, সিলেটের ৬ টি আসনের মধ্যে সিলেট প্রায় আসনেও এরকম অবস্থা দৃশ্যমান। বিপুল কর্মী সমর্থক ও ধানের শীষে উর্বর এই আসনগুলোতে ব্যবসায়িক ব্যক্তি মনোনয়ন লাভে দৌঁড়ঝাঁপ শুরু করে দিয়েছেন। এছাড়া একাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রবাসে বসবাসকারী। তাদের সাথে কর্মী সমর্থকের কোন সর্ম্পক নেই। সরকার বিরোধী মামলা বা হয়রানী তারা স্বপ্ন্ওে কল্পনা করতে পারেননি। কিন্তু রাজপথে কর্মীবান্ধব নেতা আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী। ছাত্র রাজনীতির পাশাপাশি দলের শীর্ষ পর্যায়ে রাজনীতির বিস্তর অভিজ্ঞতা তার। সিলেট-৩ আসনে প্রতিটি ওয়ার্ডের কর্মী সমর্থকের সাথে রয়েছে তার গ্রহণযোগ্য আস্থাশীল সর্ম্পক। চরম বিপদের সময়ও খোঁজ খবর নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছেন নেতাকর্মীদের। কারণ রাজনীতিতেই তার বর্তমান ও ভবিষ্যত। সেকারণে তাকে প্রত্যাশা করছেন দলের নেতাকর্মীরা। স্থানীয়রা মনে করেন, কাইয়ুম চৌধুরী সামনে এগিয়ে যাওয়ার মতো মেধা রয়েছে। যা সিলেট বিএনপির জন্য দরকার। সিলেট ৩ আসনে দলের মনোনয়ন কাইয়ুম চৌধুরীর পেলে অবশ্যই ধানের শীষের বিজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নেতাকর্মীরাও উজ্জীবিত হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।