পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তানের মুত্তাহিদা মজলিসে আমল (এমএমএ) দলের প্রধান মাওলানা ফজলুর রহমান সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ব্লাসফেমি আইনে কোনো রকম পরিবর্তন জাতি মেনে নেবে না। তার ভাষায়, মহানবী হযরত মোহাম্মদ (স.) এর জীবনাদর্শ ও পাকিস্তানের সংবিধানে ইসলামিক ধারাগুলোর সুরক্ষা হলো আমাদের লড়াইয়ের অত্যাবশ্যকীয় অংশ। তিনি আরো জানান, পাকিস্তানে ইসলামিক শাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে অব্যাহতভাবে শান্তিপূর্ণভাবে লড়াই করে যাবে তার দল। তিনি মনে করেন, এর মধ্য দিয়েই শুধু দেশবাসীর সমস্যা সমাধান সম্ভব। জমিয়তে উলেমায়ে ইসলাম-ফজল (জেইউআইএফ)-এর আমির বলেন, ব্লাসফেমি আইন সংশোধনের বিরুদ্ধে নিজেদের রায় দিয়ে দিয়েছে পাঞ্জাবের জনগণ। খবরে বলা হয়, মাওলানা ফজলুর রহমানের নেতৃত্বে লক্ষাধিক নেতাকর্মী ও বিভিন্ন দলের মানুষ মহানবী হযরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি পবিত্র ভালবাসা থেকে পাঞ্জাবে র্যালি করেছে। তাদের প্রতি তিনি অভিনন্দন জানিয়েছেন। এ সময় তিনি বলেন, মুসলিমদের হৃদয় থেকে মহানবী (স.)-এর প্রতি এই ভালবাসা আন্তর্জাতিক কোন শক্তিই মুছে দিতে পারবে না। তিনি বলেন, একজন মুসলিম সবকিছু সহ্য করতে পারেন। কিন্তু মহানবী হযরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি সামান্যতম অসম্মান তারা বরদাস্ত করতে পারেন না। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানিদের যে ইসলামিক পরিচয় আছে তা ধ্বংস করতে চায় পশ্চিমা শক্তিগুলো। তার ভাষায়, পাকিস্তানের সংবিধানে ইসলামিক যেসব বিধান যুক্ত আছে তা মুছে ফেলাই হলো ওইসব পশ্চিমা শক্তির মূল লক্ষ্য। এখন তারা তা অর্জনের জন্য ক্রমাগত চাপ বাড়াচ্ছে। মাওলানা ফজলু অভিযোগ করেন, পাকিস্তানের বর্তমান সরকার এসব চাপের বিরুদ্ধে না গিয়ে তা মেনে নিচ্ছে। ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।